এ বছর ১৪২ তম বর্ষের মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে এখানে। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মেলায় আসেন অসংখ্য ভক্ত। ভক্তদের বিশ্বাস ঢোলগ্রামের উপর দিয়ে বয়ে চলা যমুনা নদীর উত্তরমুখী স্রোতে স্নান করা গঙ্গাস্নানের সমান। মানুষের বিশ্বাস, এখানে স্নান করলে সমস্ত পাপ ধুয়ে মুছে পুণ্য অর্জন করা যায়। সেই বিশ্বাস নিয়ে আজও হাজার হাজার ভক্ত এখানে বারুনি স্নান করতে আসেন। সাতদিনের এই মেলায় দিনকয়েক থেকে বাড়ি ফিরে যান তারা।
advertisement
আরও পড়ুন : আজ মৎস্য জয়ন্তী, কত ক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি, কী করবেন শুভক্ষণে, জানুন
এ জন্য মেলায় রয়েছে দই চিঁড়ে-সহ বিভিন্ন রকমের খাবারের দোকান। রাত যত বাড়ে মেলা ততই জমজমাট হয়ে ওঠে এখানে। মেলায় ঘুরতে এসে দর্শনার্থী রমেশ দাস বলেন, " বাপ ঠাকুরদার কাছে শুনেছি এই মেলা স্বাধীনতার আগ থেকে হয়ে চলেছে। একসময় এই মেলাতে ঢোল বিক্রি হত। সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন হয়ে এখন নতুনত্বে ভরা জিনিস এসেছে। ঢোলটা তেমন ভাবে দেখা যায় না। খুব ভাল লাগে এই মেলায় এসে।"
আরও পড়ুন : শিক্ষকই সবুজ স্বপ্নের ফেরিওয়ালা! উপহার দিলেন বিরল নন্দিনী ফুলের চারা
প্রসঙ্গত মেলা কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায়, এই মেলা নিয়ে রয়েছে বহু ইতিহাস। দূর দূরান্তের মানুষও আসেন এই মেলা দর্শন করতে।