এই প্রাণীটির বৈজ্ঞানিক নাম গ্যাস্ট্র পডা, বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে করলা নদীর তলদেশে পাওয়া যায় একটি প্রজাতি যাকে স্থানীয় ভাষায় বিভিন্ন নামে পরিচয় দেওয়া হয়। তবে মূলত এটি যে শামুক এবং এর পুষ্টি গুণ যে আকাশ সম সেটি খুবই সরল ভাষায় বুঝিয়ে দিয়ে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পুষ্টি বিশেষজ্ঞ মিনি রায় বলেন, এই অঞ্চলে মূলত আপেল শামুক পাওয়া যায় এবং তার থেকেও ছোটো যে শামুক গুলো নদীর তলদেশে পাওয়া যায় তার মধ্যে যেমন রয়েছে ফসফরাস, ম্যাগানিজ, এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায় ওমেগার মতো অত্যন্ত মূল্যবান প্রোটিন।
advertisement
আরও পড়ুন: কচমচ করে প্লাস্টিক খাচ্ছে হাতি! আসতে চলেছে কঠিন দিন! সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল
আরও পড়ুন:
অপরদিকে, এই শামুক জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন চা বাগান এবং বন বস্তির সাপ্তাহিক হাট গুলিতে বর্ষার সময় বিক্রি হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে, যদিও এর পুষ্টি গুণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শহরের আধুনিক সমাজের একটি বড় অংশ। ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগান সংলগ্ন হাটের শামুক বিক্রেতা বন্ধন উড়িয়া বলেন, বর্ষায় যখন নদীর জল কিছুটা কমে যায় সেই সময় নদীর পাশে জলের নিচের জঙ্গলে হাত দিয়ে এই শামুক খুঁজে বার করতে হয়।ক্রেতাদের মধ্যে বেশ চাহিদা রয়েছে এই শামুকের।
সুরজিৎ দে