সেই মুলো চাষে জলপাইগুড়িতে ময়নাগুড়ির দোহমনী এখন মূল কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার কৃষকরা মুলো চাষ করছে অধিক পরিমাণে। কারণ মুলো চাষে তেমন খরচ হয় না। প্রতি বছরই তারা সেখানে মুলো চাষ করে। প্রায় ২০০ পরিবারের এই মুলা চাষের উপর নির্ভর হয়ে রয়েছে।
মুলো চাষ মূলত শীত প্রধান অঞ্চলে ১২মাস করা যায় । তেমনই এক মুলো চাষী আলবার আলী জানান, বিঘা প্রতি প্রায় দুই থেকে তিন মাস মধ্যে কুড়ি থেকে ত্রিশ হাজার টাকা করে লাভ হয় এলাকায় লাল মুলো চাষ করে। প্রতিবছরই মুলো চাষ হয় আমাদের দোমনি এলাকা জুড়ে। শহরতলীর বাজারগুলিতে আমাদের মুলোর চাহিদা অত্যন্ত জনপ্রিয় কারণ তেমনভাবে রসায়নিক সার ব্যবহার না করেই চাষ করা হয় এখানকার জনপ্রিয় লালমুলো। খরচও তেমন হয় না, বিঘাপতি পাঁচ হাজার টাকা খরচ করলেই সুস্বাদু মুলো চাষ সম্ভব।রাসায়নিক সার ব্যবহার না করে জৈব সারের উপরই নির্ভর করেছে চাষীরা।
advertisement
সুরজিৎ দে