এখনও পর্যন্ত যা জানা গিয়েছে তাতে রাজ্যপাল শুক্রবার জলপাইগুড়ির প্রধান স্টেট ব্যাঙ্কের শাখায় ঘণ্টাখানে কাটাবেন। এরপর তিনি শহরের অসম মোড়ের কাছে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিতেও যেতে পারেন। সেখানেও ঘণ্টাখানেক থাকতে পারেন গভর্নর।
আরও পড়ুন: পুকুরের নোংরা জল ফুটিয়ে পান করে পাঁশকুড়ার এই গ্রামের মানুষ!
রাজ্যপাল তাঁর প্রথম কর্মক্ষেত্র দেখতে আসছেন শুনে সাজো সাজো রব পড়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ি শহরে। ইংরেজ আমলের এক পুরনো লাল বাড়িতে জলপাইগুড়ির স্টেট ব্যাঙ্কের অফ ইন্ডিয়ার প্রধান শাখাটি অবস্থিত। সেখানে এই মুহূর্তে বিয়ে বাড়ির মত ব্যস্ততা। ব্যাঙ্কের শাখায় নতুন রং করার পাশাপাশি চারিদিক ঝেড়ে পুঁছে একেবারে টিপটপ করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। সিভি আনন্দ বোসের কর্মজীবনের কোনও স্মৃতি যদি থেকে থাকে তা শুক্রবার তিনি এলে সামনে তুলে ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। এদিকে রাজ্যপাল আসবেন জেনে মাদার হাউজেও ব্যস্ততা তুঙ্গে উঠেছে। মিশনারিজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন তাঁরা রাজ্যপালকে স্বাগত জানাতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
advertisement
রাজ্যপালের এই সফর প্রসঙ্গে এসবিআইয়ের জলপাইগুড়ি মেন ব্রাঞ্চের প্রাক্তন কর্মী প্রবীর কুমার দত্ত বলেন, "শুনেছি উনি আসবেন। বর্তমান কর্মীরা স্বাগত জানাবেন। আমাদের মত কিছু পেনশন প্রাপকও ওনাকে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন।"
রাজ্যপালের সফর প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার বিকেল জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার বিশ্বজিৎ মাহাত জানান, নিরাপত্তার কারণে রাজ্যপাল ঠিক কখন কোথায় যাবেন সেটা বলা হবে না। তিনি জেড প্লাস নিরাপত্তা পান বলে চারিদিকে উপযুক্ত বন্দোবস্ত রাখা হয়েছে।
সুরজিৎ দে