জানা গিয়েছে, এদিন সকালে গাছের সংস্পর্শে এসে দুটি তারের মধ্যে একটি ছিঁড়ে পড়ে থাকে। প্রমিলা রায় তার নাতনিকে নিয়ে আসছিলেন অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার থেকে।বাড়িতে আসার সময়ে আচমকা তিনি পা দিয়ে দেন ওই বিদ্যুতের তারে। সেই তারের সংস্পর্শে এসে তড়িদাহত হয়ে মৃত্যু হয়। এই ঘটনা র সাথে সাথে এলাকায় ছুটেআসেন আশেপাশের মানুষ।কী ভাবে জনবহুল একটি এলাকায় এভাবে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে থাকল, কী ভাবে এত বেলা পর্যন্ত কারওনজরে তা আসল না সেটাই ধন্দের বিষয়।অন্যদিকে, ওই রাস্তা দিয়েই সারা দিন অনেক মানুষ চলাচল করেন। সামনেই রয়েছে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার। যার ফলে ছোট শিশুরাও সেখানে যাতায়াত করে।খেলা ধুলো করে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে!' আদালতে বিস্ফোরক দাবি আইনজীবীর! তোলপাড়
স্বাভাবিকভাবেই, বিদ্যুৎ দফতরের ওপর গাফিলতির অভিযোগ উঠছে।এদিকে, ওই মহিলার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এদিন তিনি রাস্তা দিয়ে আসার সময় ওই তারের সংষ্পর্ষে আসলে তিনি লুটিয়ে পড়েন। এদিকে, তারা এই ঘটনার জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে গোটা এলাকায়।
আরও পড়ুন: এবার ১২ বছর আগের মামলায় বিপদে অনুব্রত মণ্ডল, তলব আদালতের! তুমুল শোরগোল
ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রশাসনের কর্তারা জানান, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। গাছটি তারের সঙ্গে লেগে ছিল। কিন্তু সেটিকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নি। কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হল না কেন এই নিয়ে এলাকাবাসীরা ক্ষুব্ধ। তাদের দাবি, যতক্ষন বিদ্যুৎ কর্মীরা এসে কোনো সমাধান করবেন ওই দেহ নিতে দেবেন না তারা।
----গীতশ্রী মুখোপাধ্যায়






