প্রথমে ধূপগুড়ি ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরে গিয়ে বিএলআরও-এর সঙ্গে দেখা করেন তাঁরা। তারপর সেখান থেকে থানার পুলিশ নিয়ে ধূপগুড়ি নবজীবন সংঘের সেই জায়গাটিতে যান। সেই জায়গাটি ওই চিটফান্ড সংস্থার বলে এদিন দাবি করে ইডি।
জানা গিয়েছে, ওই চিটফান্ড কোম্পানির জায়গায় ব্যাডমিন্টন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলেছে ক্লাব। ওই চিটফান্ড কোম্পানির কর্তারা ২০০৯ সাল থেকে কোম্পানি বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা তুলতে শুরু করে। ২০১৩ সালে সেই কোম্পানিতে প্রচুর টাকা নিয়ে গায়েব হয়ে যায়। সেই ঘটনা নিয়ে বিহার, কাটিহার সহ বিভিন্ন জায়গায় মামলা দায়ের করেন আমানতকারীরা।
advertisement
আরও পড়ুন, বিজেপির সভায় পদপিষ্টের ঘটনা, দিলীপ বললেন, 'আরও প্রস্তুতির প্রয়োজন ছিল'
এরপরে ২০১৬ সালের ইডি-এর হাতে এই মামলাটি আসে। এর পরেই দেশ জুড়ে তদন্ত শুরু করে ইডি। তদন্তে নেমে বিভিন্ন জায়গা থেকে ৯ টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। বৃহস্পতিবার সেই ঘটনার তদন্তে জলপাইগুড়ি জেলা ধূপগুড়িতে আসে ইডি।
আরও পড়ুন, অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনে কল্লোলিনীতে আজ চাঁদের হাট
ধূপগুড়িতেও ওই সংস্থার যে সম্পত্তি ছিল, তা এদিন বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং সেখানে নোটিশ লাগিয়ে দেওয়া হয়। সেই সম্পত্তিতে কোনওরকম কেনাবেচা এবং কনস্ট্রাকশনের কাজ করা যাবে না বলে জানান ইডির আধিকারিক।
সুরজিৎ দে