আরও পড়ুন: সাংসদ হিসাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিলেন বলেই ছাঁটা হয়েছিল ডানা, আবারও বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর
আরও পড়ুন: রাজ্য বাজেটের মধ্যেই অভিনব প্রতিবাদ বিজেপির, ডিএ ঘোষণা হতেই ওয়াক আউট!
কথিত আছে, জলপাইগুড়ির এই মন্দির আগে পুরো জঙ্গলে পূর্ণ ছিল, সে সময় আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষজন প্রদীপ জ্বালিয়ে শিবরাত্রি পালন করতেন এবং সময়ের সঙ্গে অতীত ফুরিয়ে বর্তমানে তেমনভাবে আর জঙ্গল নেই মন্দিরে। ঝা চকচকে মন্দিরে এখন জাঁকজমক ভাবে পালিত হয় শিবরাত্রি। এদিন মানুষের ঢল নামে এখানে। মন্দিরের পুরোহিত সুভাষ চক্রবর্তী বলেন, মানুষজন যেটুকু আর্থিক সাহায্য দেয় সেদিয়েই চলে মন্দির পরিচালনা। আলাদা করে কোনও অর্থ আসে না সরকারের পক্ষ থেকে।
advertisement
এখানে দু বছর পর আবার শিবরাত্রি পালন করা হবে। গত দুবছর করোনার জন্য বন্ধ ছিল। তাই এ বছর বহু ভক্তের ভিড় হবে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্দিরের সম্পাদক বলেন, এই মন্দির বহু পুরনো, সংস্কারের অভাবে ধুঁকছে। যদি সরকার এই মন্দিরের জন্য একটু সাহায্য করে, তা হলে ভালো হয়।তা না হলে একদিন ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে যাবে এই মন্দিরের নাম।
সুরজিৎ দে