পাইকারী সবজি বাজারের পেছনে ঢিবি ঢিবি পচাগলা সবজি, মাছের বাজারের বর্জ্র পড়ে থাকে। আর সেখানে এসে জড়ো হয় গরু, ছাগল, শুয়োর থেকে শুরু করে নানাবিধ জীবজন্তু। এক জায়গার আবর্জনা আরেক জায়গায় নিয়ে গোটা বাজারময় নোংরা পরিবেশের সৃষ্টি হয়। আর স্তুপীকৃত আবর্জনার ঢিপ থেকে দুর্গন্ধের কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। রুমাল দিয়ে চলাচল করতে হয়। আর এই পরিস্থিতি আরো দুর্বিসহ হয়ে ওঠে যখন বৃষ্টি হয়। বর্ষাকালে জল আর ময়লা মিশে যেন নরক হয়ে ওঠে পাইকারী বাজার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বেহাল রাস্তা! নাজেহাল মানুষ! শীঘ্রই সারানোর দাবি
সে সময় দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়ে দাঁড়ায় সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বাজারে আসা বিক্রেতাদের। এক ব্যবসায়ী জানালেন, আমরা এখানে রোজ ব্যবসা করতে আসি। কিন্তু এখানে দুর্গন্ধে টেকা মুশকিল। এত পরিমান নোংরা আবর্জনা এখানে জমে যে বলার মত না। এই সমস্যার সমাধান হওয়া দরকার। না হলে সকলের জন্যই এটা একটা অসুবিধার কারণ।অপর এক ব্যবসায়ী বলেন, প্রতিদিনই বাজারে আসি। খুবই সমস্যা হয়। দুর্গন্ধে ভরে থাকে এলাকা।
আরও পড়ুনঃ বিভিন্ন সামগ্রীর দাম আকাশছোঁয়া! নাজেহাল মৃৎশিল্পীরা
যদিও এ বিষয়ে পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জলপাইগুড়ি দিনবাজারে নিয়মিত ভাবেই পুরসভার ভ্যান যায়। তা সত্ত্বেও এই এলাকায় আবর্জনার একটা সমস্যা আছে। এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি আছে। তবে পুরসভার পক্ষ থেকে সাফাই কর্মী ও ভ্যানের সংখ্যা বাড়িয়ে সমস্যা সমাধানের প্রয়াস করা হবে।
Geetashree Mukherjee