এমনকি গাড়ি অ্যাম্বুলেন্স ইত্যাদি বাঁধের ওপর সবসময়ই যায়। ফলে রাস্তা ভেঙে এখন এই সমস্যার মধ্যে এলাকার মানুষ। যদিও ইতিমধ্যে এলাকার বাসিন্দারা হাঁটাচলার রাস্তা উপযুক্ত করে তোলার জন্য নিজেরাই হাতে হাত মিলিয়েছেন। কোথাও বালির বস্তা নিয়ে এবং হাতে কোদাল নিয়ে লেগে পড়েছেন কাজে রাস্তা সারাইয়ের। তাদের মত, তিস্তা নদীর হটাৎ জলস্ফীতি দেখা গেছে কয়েক দিন আগে। অসংরক্ষিত এলাকায় কখনও লাল সংকেত কখনও হলুদ সংকেত।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পৌরসভাকে জঞ্জালমুক্ত করতে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের চুক্তি সাক্ষরিত
তবে দুইদিন ধরে বৃষ্টি কম হওয়ায় জলস্তর অনেক টা নেমেছে। জল কমতেই দেখা যাচ্ছে জলঢাকা, দোমহনি থেকে তিস্তা সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় তিস্তা বাঁধে ফাটল দেখা গেছে। তবে তিস্তা কনস্ট্রাকশন বোর্ডের এক ইঞ্জিনিয়ার জানায় -তিস্তা বাঁধের মেরামত করতে জোর কদমে কাজ চলছে।
আরও পড়ুনঃ পাহাড়ী নদীর জলে ভেসে যাওয়ার ভয়ে আগেই বাদাম তুলে নিচ্ছেন কৃষকরা!
তিনি বলেন,'পাহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েত, খরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত সহ বেশ কিছু এলাকায় তিস্তা বাঁধের বেশী ক্ষতি হয়েছে। সেই এলাকাতে আগে কাজ করা হচ্ছে।' তবে জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের পাহাড় পুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দেখা গেল তিস্তাপারের বাসিন্দারা অনেকেই নিজেরাই যাতায়াতের জন্য রাস্তা বানানোর কাজে লাগিয়েছেন।
Geetashree Mukherjee





