বর্ষার সময় হাতে গামলা নিয়ে বসে থাকতে হয় কখন কোথায় জল পড়ছে সেটা দেখবার জন্য। ঐ দম্পতি জানান, বারংবার পুরসভা কে জানানোর পরও বহুবার গিয়েছি পুরসভা অফিসে, বসে থেকেছি একটা ঘরের আবেদনের জন্য। একের পর এক অজুহাত দেখি গিয়েছে পুরসভা উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা।
আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়ি বনদফতরের বড় সাফল্য! গাড়ি ভর্তি লাল চন্দন কাঠ উদ্ধার
advertisement
এই প্রসঙ্গে জলপাইগুড়ি র ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চ্যাটার্জিকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এই বিষয়ে আমার জানা ছিল না আমি খোঁজ নিয়ে দেখবো। তাদের যদি সরকারি জমির উপরে ঘর হয় তাহলে তো সরকারি ঘর পাবে না তারা, কিন্তু আমার নিজের অর্থের টাকা দিয়ে ঘর তৈরি করে দেবো তাকে। গৌতম বাবু জানান ভোটের সময় চলে আসে ভোট চাইতে কিন্তু ভোট শেষ তারপর তাদের কাছে শুধু অপেক্ষা করে বসে থাকতে হয়।
আরও পড়ুনঃ পরপর তিনবার একই ব্যাঙ্কে চুরি! তদন্তে নামল পুলিশ
তার কাছে জানা যায় সন্তানের অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে। সঠিক চিকিৎসা করতে পারেননি অর্থের অভাবে। তিনি কাজ করেন জেলা শাসকের দফতরে ঠিকাদারে আওতায়। তিনি বলেন, আমার আর চাহিদা নেই ঘরের কারণ জীবনের শেষ চলে এসেছে তাদের যদি ইচ্ছা হয় দিবে না চাইতে যাব না। বারংবার গিয়েছি শুধু ঘুরে আসতে হয়।
Surajit Dey