এলাকাবাসীর দাবি, এই শতাব্দী প্রাচীন পুকুরগুলি তাঁদের দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ হয়ে গিয়েছে। প্রতিদিন এই পুকুরগুলির জল নানান কাজে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া বর্ষাকালে বৃষ্টির জল এই পুকুরগুলিতে গিয়ে পড়ে বলে এলাকার জলমগ্ন হয় না। কিন্তু পুকুর ভরাট হয়ে গেলে গোটা এলাকা বর্ষাকালে ভেসে যাবে বলে এলাকার মানুষের আশঙ্কা।
আরও পড়ুন: কৃষকের জন্য বরাদ্দ আলুর বন্ড কিনে নিচ্ছে দালালরা! কোচবিহারে ব্যাপক কালোবাজারি
advertisement
এই পরিস্থিতিতে পুকুর ভরাট ঠেকাতে এলাকার মানুষ স্থানীয় পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, থানা, বিএলআরও, বিডিও, স্থানীয় বিধায়ক, পিডব্লিউডি ও জেলাশাসকের অফিসে প্রতিবাদ পত্র জমা দিয়েছে। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দা আজিজুর, জাহাঙ্গিররা জানান, প্রশাসনের উপর তাঁদের সম্পূর্ণ আস্থা আছে। এই বেআইনি পুকুর ভরাট প্রশাসনের পক্ষ থেকে আটকে দেওয়া হবে বলে তাঁরা আশাবাদী। এই প্রসঙ্গে সাঁকরাইলের বিডিও নাজিরুদ্দিন সরকার বলেন, এই বিষয়ে আইন মেনে যা পদক্ষেপ করার তাই করবে প্রশাসন।
রাকেশ মাইতি