এখন প্রশ্ন হল কোথায় ঘটেছে এই ঘটনা? ডোমজুড় থানার অন্তর্গত দক্ষিণ বাড়ি রাজাপুর এলাকার এক দোকানে রাতের অন্ধকারে এই দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটে।
সকালে গোটা ঘটনার কথা ডোমজুড় থানায় লিখিতভাবে জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন ওই দোকানের মালিক স্বপন বৈদ্য। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে ডোমজুড় থানার পুলিশ। চুরির দৃশ্যের সিসিটিভি ফুটেজও পুলিশের হাতে এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মদের আসরে ফের খুন! অসামাজিক কাজের প্রতিবাদ নাকি পুরনো শত্রুতা, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
যে দোকানে এই দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটেছে সেটি আসলে একটি কেবেলের অফিস। এখানে কেবল রিচার্জ ও ইন্টারনেট রিচার্জ হয়। দোকানের মালিক স্বপন বৈদ্য জানান, "বৃহস্পতিবার রাতে দোকান বন্ধ করি। শুক্রবার সকালে আমি তখন মাঠে ছিলাম। সেই সময় আমার এক পরিচিত আমাকে ফোন করে বলে অফিসের শাটার ভাঙা। অফিসে এসে দেখি দুটি ল্যাপটপ, একটি মোবাইল ও নগদ প্রায় ৬৬ হাজার টাকা গায়েব। অভিযোগ করি ডোমজুড় থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। সিসিটিভি ফুটেজে অচেনা এক জনকে চুরি করতে দেখা গিয়েছে। তবে লোকাল কেউ এর সঙ্গে জড়িত বলে মনে হচ্ছে। নাহলে গোপন জায়গাগুলো চোরের পক্ষে জানা সম্ভব নয়।"
রাকেশ মাইতি