কয়েক কিলোমিটার এই সড়কের কিছুটা পৌরসভার অধীন এবং কিছুটা পঞ্চায়েতে অধীনে। স্থানীয় মানুষের কথায় জানা যায়, শুকনো গাছের ডাল পালা এবং ছাল খসে পড়ছিল। পৌরসভা এবং পঞ্চায়েতকে মানুষ আবেদন জানিয়েছে গাছ কাটার। বিশাল আকৃতির শুকনো গাছ মানুষের আতঙ্কের কারণ।
আরও পড়ুন ঃ মন্দার বাজারে এখনও মেলে ১ টাকার সিঙ্গারা, ৭ টাকার মাছের চপ! রইল দোকানের ঠিকানা
advertisement
সেই খবর দিন কয়েক আগেই সম্প্রচারিত হয় লোকাল ১৮ বাংলায়। এরপরই একাংশের শুকনো গাছ কাটার কাজ শুরু করেছ উলুবেড়িয়া পৌরসভা। তাতেই পথ চলতি এবং স্থানীয় মানুষ খুশি, আতঙ্ক মুক্ত তারা।
জানা যায়, শতাব্দী প্রাচীন এই গাছ বনদফতরের অনুমতির পরেই কাটার কাজ শুরু হয়েছে। গাছের শুকনো অংশ কেটে নামিয়ে দেওয়ার পর রাস্তার পার্শ্ববর্তী স্থানগুলিতে বৃক্ষরোপণ করা হবে বলেও জানা গেছে।
যে গাছ কটার অনুমতি মিলছে সে সমস্ত গাছ কাটা হচ্ছে। পৌরসভা এলাকায় গাছ কাটার কাজ শুরু হয়েছে। দ্রুত পঞ্চায়েত এলাকায় থাকা বিপজ্জনক গাছ কাটা শুরু হবে বলেও জানা গেছে। যদিও সেই সমস্ত গাছ কবে কাটা হবে। সেই আশাতেই দিন গুনছেন মানুষ।
আরও পড়ুন ঃ আন্তর্জাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জয় করল প্রত্যুষা! তার সাফল্যে উচ্ছ্বাস জেলা জুড়ে
এ প্রসঙ্গে উলুবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস জানান, জগদীশ চন্দ্র বসুর কথায় গাছের প্রাণ আছে। বন দফতরের অনুমতিতে গাছ কাটার পাশপাশি বন সৃজন করা হবে। উলুবেড়িয়া পৌরসভা মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ।
রাকেশ মাইতি