তবে অনেক ক্রেতাই মাছ বা সবজি নিতে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক দাবি করছে জানান বিক্রেতা। অন্যদিকে এক বিক্রেতা বলেন, সমস্ত ক্রেতারা এখন ব্যাগ নিয়ে আসতে অভ্যস্ত হয়নি। অল্প কিছু কেনাকাটা করলে, প্লাষ্টিক ব্যবহার করছে। আমদানি বন্ধ হলে ব্যবহারও বন্ধ হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কমনওয়েলথ গেমসে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে হাওড়ার প্রতিষ্ঠা সামন্ত
অন্য এক সবজি বিক্রেতা জানায়, বাজারে পাইকারি প্লাস্টিক রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে। সেগুলো বন্ধ হলে, ব্যবহারও বন্ধ হয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে সাঁকরাইল বিডিও নাজিরুদ্দিন সরকার জানান, যে কোন জিনিস কার্যকর হতে সময়ের প্রয়োজন। আইনিভাবে প্লাস্টিক বন্ধ হয়েছে, সেই মত আমরা বিভিন্নভাবে প্রচার চালাচ্ছি।
আরও পড়ুনঃ আবর্জনা থেকেই অর্থের যোগান! পঞ্চায়েতে হচ্ছে কর্মসংস্থান, জানুন...
ক্রেতা বিক্রেতা উভয়কেই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহারে সমস্যার কথা তুলে ধরছি। ধীরে ধীরে মানুষ সচেতন হবে, আমরা আশা করছি নিষিদ্ধ প্লাস্টিক সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হবে। তিনি আরো বলেন বিডিও ও পঞ্চায়েতের মাধ্যমে এলাকায় এলাকায় চলছে বিভিন্ন ভাবে সচেতন বার্তা। এরপর পঞ্চায়েতগুলি নিষিদ্ধ প্লাস্টিক বন্ধ করতে জরিমানা বা আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
Rakesh Maity