এই বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা জানান, শুধু অঙ্ক বা বিজ্ঞান নয়। এই মডেল প্রদর্শনের মাধ্যমে শিক্ষা দান সকল বিষয়ে হওয়া দরকার। এই পন্থায় খুব সহজেই এক বন্ধুর থেকে শিক্ষালাভ করতে পারে আরেক বন্ধু। অনেক সময় এই শিক্ষালাভ বেশি কার্যকরী হয়। গত ২০১৫ সাল থেকে এই প্রদর্শনী শুরু হয়। করোনার সময় থমকে ছিল। তবে এই বছর থেকে আবার সেই পুরনো ছন্দে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে দারুণভাবে উৎসাহিত ছাত্রছাত্রীরা। আগামী দিনে এই প্রদর্শনী বৃহৎ আকারে অনুষ্ঠিত করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান প্রধান শিক্ষিকা।
advertisement
আরও পড়ুন: মহিলাদের স্বনির্ভর করতে জোরকদমে শুরু হয়েছে সেলাই প্রশিক্ষণ শিবির
স্কুলে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীর বিচারক হিসেবে উপস্থিত থাকেন পার্শ্ববর্তী স্কুলের শিক্ষকরা। বাংলা, বিজ্ঞান, সংস্কৃত বা যেকোনও বিষয়ে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের সমানতালে এগিয়ে যেতে এই প্রদর্শনীর বিকল্প কিছু নেই বলে বিশ্বাস করেন স্কুলের বাকি শিক্ষকরাও। আগামী দিনে আরও বড় করে প্রদর্শনীর পরিকল্পনা আছে। সেক্ষেত্রে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি স্কুলকে নিয়ে আয়োজিত হবে এই প্রদর্শনী।
রাকেশ মাইতি