তবে হাওড়ার ঝিল রোডের কারশেড শুধু বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নয়, আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতীয় রেলের সমস্ত প্রিমিয়াম ট্রেনেরই রক্ষণাবেক্ষণের কাজ হবে এখানে। এই কারশেডের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনে হাজির ছিলেন পূর্ব রেলের জিএম অরুণ আরোরা সহ রেলের অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন: কান্দিকে প্লাস্টিক মুক্ত করতে আয়োজিত হল আলোচনা সভা
advertisement
রেল সূত্রে খবর, প্রায় ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই অত্যাধুনিক সুবিধাযুক্ত ত্রিস্তরীয় কারশেডটি তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে ট্রেনের একেবারে নিচে, বগির মাঝামাঝি ও একদম ছাদের অংশে খুব সহজেই প্রয়োজনীয় মেরামতির কাজ সারা যাবে। তবে ঝিল রোডের এই কারশেডটির পাশাপাশি অপর আরেকটি কারশেড তৈরির পরিকল্পনা করেছে পূর্ব রেল। তার জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১০৩ কোটি টাকা। রেল মন্ত্রকের অধীনস্ত আরবিএমএল ঝিল রোডের কারশেডটি দুটি পর্যায়ে তৈরি করেছে। তৃতীয় পর্যায়ে ৬৪ কোটি টাকা ব্যয়ে আরও একটি কারশেড তৈরির পরিকল্পনা আছে পূর্ব রেলের। এই কারশেড তৈরির আগে এখানে ৮-১০ কামরার ট্রেনের রক্ষনাবেক্ষনের কাজ করা হত। কিন্তু বর্তমানে এখানে ১৮ বগির ট্রেনের রক্ষনাবেক্ষনও সহজেই হচ্ছে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝিল রোডের এই কারশেডে দিনে ৫ টি ট্রেনের রক্ষনাবেক্ষনের কাজ করা সম্ভব।
রাকেশ মাইতি





