এত টাকা দেখে খুশি হওয়া তো দূরের কথা এখন আতঙ্কে দিন গুনছে মহিষগোট গ্রামের এলাকার চা বিক্রেতা। লটারি টিকিট কাটার ঝোঁক একেবারেই নেই। কয়েকদিনে টিকিও কাটেনি, তাহলে কীভাবে এল লটারিতে পুরস্কার? সেই উত্তরই জানা নেই চা বিক্রেতা সুভাষ জানার।
আরও পড়ুন: আলিপুর মিউজিয়ামে প্রবেশ মূল্য কত? মিউজিয়ামের ভেতরে কী কী থাকছে? জানুন খুঁটিনাটি
advertisement
সেদিন সকালে চায়ের দোকানেই ছিলেন সুভাষ। পিয়ন আসে, তাঁর নামে চিঠি দেয় প্রথমে সে অস্বীকার করলেও পিয়নের অনুরোধে চিঠিটি নিয়ে খুলে দেখে একটি কুপন। তারপর সেই কুপনের সঙ্গে তাঁর নাম ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পিন-সহ নানা তথ্য দেওয়ার কথা বলা হয়েছে কুপনের এক কোণে। একটি বক্স আঁকা রয়েছে সেই বক্সে স্ক্র্যাচ করার জায়গা, সেই বক্স ঘষতেই করতেই চক্ষু ছানা বড়া। ফুটে ওঠে ৮.৫ লক্ষ টাকা। প্রথমে বেশ আনন্দিত হয়েছিলেন বিক্রেতা। কিন্তু সময় যত পেরিয়েছে বেড়েছ আতঙ্ক।
আরও পড়ুন: স্বাদবদলের বাংলা ছবি, গা ছমছম 'জতুগৃহ'-র সন্ধান দিতে পর্দায় পরমব্রত-বনি-পায়েল
খামে কুপনের সঙ্গে একটি ফর্মও ছিল। সেই ফর্মে নাম ঠিকানা-সহ নানা তথ্য দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তিনি যেখানে টিকিটই কাটেননি তাহলে কীভাবে এই পুরস্কার তাঁর ঠিকানায় এল? এটা কোনও প্রতারণার ছক বলেই মনে করছেন সুভাষবাবু।
রাকেশ মাইতি