বাগনানের দিপমালিতা, চাকুর, কল্যাণপুর সহ কয়েকটি গ্রামে এই পুঁতির কাজ হয়ে থাকে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা প্রশিক্ষণ নিয়ে এই কাজ করছেন। প্রতিদিন সংসার সামাল দিয়ে এই কাজ করছেন মহিলারা। সংসার সামলে নিজেরা স্বনির্ভর হচ্ছে।
আরও পড়ুন - High Return Fixed Deposits: বাকিদের পিছনে ফেলে FD-তে বিরাট সুদ দিচ্ছে এই ব্যাঙ্ক, জানুন বিশদে
advertisement
বাড়িতে বসেই ১০০ থেকে ১৫০ টাকা উপার্জন করছে দিনে। ধীরে ধীরে এই কাজে আগ্রহ বাড়ছে মহিলাদের। এর কাঁচামাল আমদানি হয় কলকাতার বড় বাজার থেকে। শিল্পীদের হাতে তৈরি বিভিন্ন পুঁতির জিনিস। বেশিরভাগটাই বড় বাজারে চলে যায়। সেখান থেকেই ডিজাইন নিয়ে আসা হয়। সেই মতই কাজ হয় গ্রামে। তবে জেলার বিভিন্ন মেলার স্টলেও বেশ সারা মিলছে পুঁতির তৈরি জিনিসের।
আরও পড়ুন - দু'হাত জোড় করে মায়ের সামেন শ্রদ্ধা ভরপুর, তারা মায়ের পুজো দিলেন মদন মিত্র, রইল ভিডিও
আগামীতে এই শিল্পে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ মনে করছেন শিল্পীরা। এক ব্যবসায়ী সুভাষ মাইতি জানান, তৈরি জিনিসের চাহিদা রয়েছে। আরও চাহিদা বাড়ছে। তাঁর অধীনে প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জন মহিলা কাজ করেন। তিনি জানান, আরও বহু মহিলা এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে ইচ্ছুক। পুঁজি কম থাকায় সেভাবে এগোনা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারি সহযোগিতা পেলে আরও বেশি সুবিধা হবে বলে জানান সুভাষ বাবু।
রাকেশ মাইতি