শুধু লেখালেখি নয় তিনি কবিতা ও ছড়া স্কুলে গিয়ে পাঠ করাও শেখাতেন। তাতে সামান্য কিছু মাসিক পেতেন, তা দিয়ে তো আর বই ছাপানো যায় না। বই ছাপাতে পরিবার বা স্ত্রী সহযোগীতাই ভরসা। নিজের লেখা বই হাতে করে স্কুলের দরজায় দরজায় ঘুরে বিক্রি করেছেন। লকডাউন সময়ের আগে পর্যন্ত কিছু স্কুলে বই দিয়েছেন। তবে এখন একেবারেই বন্ধ। নাম মাত্র যে উপার্জনের পথ ছিল সেটাও বন্ধ হয়েছে লকডাউনে।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর ছুটিতে ঘোরার নিরিবিলি জায়গা খুঁজছেন? যেতে পারেন মালদহের প্রাচীন বৌদ্ধবিহার
লেখক বিশ্বজিৎবাবুর উপার্জন বন্ধ হলেও লেখালেখি বন্ধ হয়নি, কখনও তার কলম থামেনি!বিশ্বজিৎ বাবুর স্ত্রী সব সময়ের তাঁকে সাহস দিয়েছেন বহু অভাব অনটনের মধেও বই ছাপাতে তাঁর হাতে টাকা তুলে দিয়েছেন। কখনো বা রেগে বসেছেন তবে বিশ্বজিৎ বাবুর লেখার নেশা থেকে তাঁকে সরাতে পারেনি। বিশ্বজিৎ বাবু লেখালিখি শৈশব থেকে শুরু করেছিলেন বর্তমানে চুয়ান্ন বছর বয়সে এসেও তিনি লিখে চলেছেন। এখন তিনি সরকারী সাহায্য প্রার্থী।
রাকেশ মাইতি