তার উপর বাংলার দুর্গোৎসব ইউনেস্কোর স্বীকৃতি তাতে আনন্দ উদ্দীপনা আরো বেড়ে গিয়েছে কয়েক গুণ, দু'বছর করোনায় থমকে থাকার পর এবছর গ্রাম শহর সর্বোত্তই জ্যাকজমকপূর্ণ দূর্গা পুজোর আয়োজন, দুর্গা পুজোতে মানুষকে আরও বেশি আনন্দ ও পরিচালনা সহজ করতে সরকারিভাবে যেমন সহযোগিতায় অনুদান তুলে দেয়া হয়েছে। তার পাশাপাশি দুর্গা পুজোকে নিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ প্রশাসনের।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিজয়াতে ভাসানো হয় না দুর্গা প্রতিমা!
কলকাতার শহর সহ বিভিন্ন প্রান্তে কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হচ্ছে, হাওড়া কলকাতার শহরে বিসর্জন হয় জাঁকজমকপূর্ণ, দেখা যায় বিসর্জন মুহূর্তেও বহু দর্শক, নদী ঘাটে। হাওড়া উলুবেরিয়া - ১ ব্লকের চন্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত উত্তর প্রসাদপুর দামোদর নদী ঘাট সাজিয়ে তোলা হয়েছে বিজয় দশমী অর্থাৎ বিসর্জন উপলক্ষে, চন্ডিপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল হক মোল্লা জানান, গত চার বছর ধরে এই ঘাটে পঞ্চায়েতের ব্যবস্থাপনায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিসর্জন চলছে।
আরও পড়ুনঃ বাংলার তাঁত শিল্প এবং শিল্পীদের অবস্থা হাওড়ার ব্যাটরার মণ্ডপে
এর মূল কারণ, একদিকে যেমন প্রতিমা বিভিন্ন পুকুর জলাশয় খালে বিসর্জন করায় জল দূষিত হয় মানুষ সেই জল ব্যবহার করে সমস্যায় পড়ে। সেইদিক গুরুত্ব রেখে এলাকার সমস্ত ঠাকুর একটি ঘাটে বিসর্জন, বিশেষ ভাবে এবং নদী থেকে নির্দিষ্ট সময়ে সেই ভাষাণের সরঞ্জাম তুলে নেওয়া, এর পাশাপাশি এই বিসর্জন যাতে মানুষের কাছে আরো আনন্দ ও উৎসাহের হয় সেই দিক গুরুত্ব রেখেই কার্নিভালে পুরস্কারের ব্যবস্থাপনা।
Rakesh Maity