এমনকী সুদূর বাংলাদেশও। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রতিদিন তাজা মিষ্টির জন্য খরিদ্দার এসে ভিড় জমায় ফণি কুণ্ডুর দোকানে। বিশেষ পুজো অনুষ্ঠানে মিষ্টির আকর্ষণে এমন ঘটে যে সকাল থেকে কয়েক ঘণ্টা পার হতে না হতেই শেষ হয় কুন্ডুর রসগোল্লা, পান্তুয়া। বর্তমানে ফণিভূষণ কুণ্ডু’র নাতি ও তার ছেলেরা, চার পুরুষ ধরে ঐতিহ্য বজায় রেখে দক্ষতার সঙ্গে দোকান চালাচ্ছেন এই দোকানে ছ’টাকা ও দশ টাকা মূল্যে রসগোল্লা ও পান্তুয়া পাওয়া যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: শুশুনিয়া পাহাড়ে ছড়ানো হচ্ছে অদ্ভুত বোমা! এর কাজ জানলে চোখ কপালে উঠবে
বিক্রেতা সমীর কুণ্ডু জানান, “দোকানের পুরনো ঐতিহ্য ও পরম্পরা বজায় রয়েছে আজও। দোকানে যেমন পুরনো স্বাদ অব্যাহত রয়েছে মিষ্টিতে। তেমনি এই বর্তমান সময়েও পূর্ব ঐতিহ্য বজায় রেখে মাটির হাঁড়িতে মিষ্টি বিক্রি করার রেওয়াজ লক্ষ্য করা যায়।”
খরিদ্দার রাজকুমার শেঠ জানান, “ছোটবেলা থেকে এই কুণ্ডুর দোকানের মিষ্টি খাচ্ছি। এই দোকানের স্ট্যান্ডার্ড একেবারে ভিন্নমাত্রার। স্বাদে গন্ধে পুরনো ছন্দে কুণ্ডুবাবুর মিষ্টির দোকান। মিষ্টির গুণগত মান এতটাই ভাল যে আত্মীয়রা পর্যন্ত কুণ্ডুর দোকানের পান্তুয়াই খেতে চায়।”
রাকেশ মাইতি