শুভ্রার মা শুক্লা পরামানিক জানায়, তার মেয়ে এত বড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার যোগ্যতা অর্জন করেছে এটাই তাদের কাছে অনেকখানি পাওয়া। তবে সেই প্রতিযোগিতায় লড়াই করে পদক জয় করবে এটা স্বপ্নেও ভাবেনি। পরিবারের সকল সদস্য শুভ্রাকে নিয়ে সর্বদা চিন্তিত থাকেন। শুভ্রার এই প্রদক জয়ে আশার আলো দেখছে পরিবার। একসময় কোন কিছুই পারত না নিজে থেকে, এখন ১১ বয়সে শুভ্রা এখন পাঠরত দ্বিতীয় শ্রেণীতে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বর্ষায় বিপজ্জনক রাস্তা! সমস্যায় একাধিক গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ
শারীরিক সমস্যা এবং তার মস্তিষ্ক শিশুর মত। তখন প্রায় ৭ বছর বয়স, কোন কিছুই সেভাবে নিজে থেকে পারত না, তাকে যোগব্যায়াম প্রশিক্ষণে দেবার পর থেকে ধীরে ধীরে শারীরিক উন্নতি। কয়েক বছরেই শুভ্রা যোগব্যায়ামকে রপ্ত করে ফেলে। সেই সঙ্গে তার শারীরিক সমস্যা অনেকটাই উন্নতির দিকে, বলছে তার পরিবার।
আরও পড়ুনঃ ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা ১৬ নম্বর জাতীয় সড়কে! আহত ৮
তবে তার বাবা সন্তোষ পরামানিক জানান, তিনি একজন কারখানার শ্রমিক, ন্যূনতম আয় সংসারে অচল অবস্থা মেয়েকে নিয়ে স্বপ্ন আরো উচ্চতর চিকিৎসা করাতে পারলে হয়তো স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবে। তিনি জানান পাড়া প্রতিবেশী বন্ধু বান্ধব দের কাছে শুনেছে ভিন রাজ্য গিয়ে চিকিৎসা করালে শুভ্রা সুস্থ জীবন ফিরে পেতে পারে, আশায় রয়েছে শুভ্রার বাবা কোনভাবে সহযোগিতা বা সাহায্য পেলে মেয়েকে নিয়ে যাবে চিকিৎসার জন্য।
Rakesh Maity