মন্দিরের পুরোহিতরা ঢুকতে গেলে জনৈককোন ব্যক্তির রাজনৈতিক মদতে তাদেরকে মন্দির চত্বরে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনই অভিযোগের সরব মন্দিরের পুরোহিতরা। যদিও যার বিরুদ্ধে পুরো অভিযোগ সেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জানিয়েছেন গ্রামের পুজো গ্রামের মানুষরাই করে।
পুরোহিতদের দাবি, গ্রামের ১০-১২ জন দুষ্কৃতি জোর করে জবর দখল করে রেখেছে পুজোর মন্দির। বংশপরম্পরায় বর্ধমানের রাজার থেকে পাওয়া সেই মন্দিরের পুজোর দায়িত্বভার সামনে আসছেন ওই পুরোহিতদের পরিবার। কিন্তু গ্রামের কিছু দুষ্কৃতী শেষ কয়েক বছর ধরে মন্দিরে সেবাইত দের প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। তারামন্দিরে পুজো দিতে গেলে মন্দিরে তালা বন্ধ করে দিচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: Cooch Behar News: নদীতে মাছ ধরতে যাওয়াই কাল হল ছেলের! ফিরল বাবার স্মৃতি! বাড়িতে এল ছেলের দেহ
সেই কারণে পুলিশ ও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন পুরোহিতরা। একইসঙ্গে তাদের আরো অভিযোগ ওই ১০-১২ জন ব্যক্তির পিছনে মদত দিচ্ছে গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান। দুষ্কৃতীরা গ্রামবাসীদের ভুল বুঝাচ্ছে মন্দিরের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্য।
আরও পড়ুন: Lakshman Seth marriage: ৭৮-এ লক্ষণের মন জিতলেন কলকাতার মানসী, কে তিনি? দেখুন নবদম্পতির প্রথম ছবি
এই বিষয়ে ওই অঞ্চলের প্রধান স্বরূপ কুমার ঘোষ তিনি জানান, মন্দিরটি বরাবরই গ্রামবাসীদের ছিল। গ্রামের লোকেরাই নির্ধারণ করে মন্দিরের সমিতি গঠন করা হয়েছে। গ্রামের মন্দিরের পুজোয় গ্রামবাসীদের কোন সমস্যা হয় না। এবং পুরো ঘটনার মধ্যে কোন রাজনীতির যোগাযোগ নেই বলে উল্লেখ করেন পঞ্চায়েত প্রধান।
রাহী হালদার





