পাওয়ায় লিফটিং এর স্কোয়াট, ডেডলিফ্ট এবং ব্রেঞ্চপ্রেস এ পারদর্শী হাওড়ার যুবক-যুবতীরা। পাওয়ার লিফটিং খেলায় সারাদেশে হাওড়া জেলার নাম উজ্জ্বল। পাওয়ার লিফটিং ও ওয়েট লিফটিং খেলায় গত কয়েক বছরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে একাধিক সাফল্য। পাওয়ার লিফটিং ও ওয়েট লিফটিং খেলায় হাওড়া জেলার উজ্জ্বল যারা নক্ষত্র তাদের সিংহভাগ দিন এনে দিন খাওয়া অর্থাৎ অভাবি পরিবারের সন্তান।
advertisement
সদ্য ইস্টার্ন ইন্ডিয়া পাওয়ার লিফটিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল হাওড়ার আন্দুলে। সেখানে হাওড়া জেলার খেলোয়াররা তাদের প্রতিভা তুলে ধরে। এই খেলায় অন্যান্য খেলোয়াড়দের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন হাওড়ার উদীয়মান নক্ষত্র বালির স্নেহা ঘরামি। অভাবী পরিবার, বাবা ফল বিক্রেতা। কোন রকমে সংসার চলে। অসামান্য প্রতিভার জেনে বিদেশে খেলার সুযোগ পেয়ে অর্থনৈতিক অভাবে সেখানে পৌঁছান কঠিন হয়ে পড়েছিল। এমন বহু ছেলে মেয়ে যারা জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিভার জেড়ে উঠে আসে পাওয়ার লিফটিং ও ওয়েট লিফটিং খেলায়।
আরও পড়ুন- বিঘের পর বিঘে পুড়ছে দাউদাউ করে! ধানি জমি পরিষ্কারের নামে মৃত্তিকা দূষণ চলছেই বীরভূমে
এ প্রসঙ্গে রাজ্য পাওয়ার লিফটিং অ্যাসোসিয়েশন সেক্রেটারি তথা সর্বভারতীয় সহকারি সভাপতি কানাইলাল দে জানান, হাওড়া তথা সারা বাংলায় অধিকাংশ প্রতিভাবান খেলোয়াড় দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসে। যাদের মধ্যে প্রতিভা রয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক অভাব দারুনভাবে সমস্যায় ফেলে। অর্থের অভাবে বহু ছেলে মেয়েকে মাঝ পথেই খেলা বন্ধ করতে হয়। সরকারি সুযোগ সুবিধা পেলে আরও বেশি সফলতা নিশ্চিত।





