আরও পড়ুন: ১৫ অগস্ট দিল্লি ছুঁয়ে ৮১ দিনের বিস্ময়কর সাইকেল যাত্রা, জোজো কুমারের অবাক কীর্তি
অসময়ের বৃষ্টি এসে যাবতীয় পরিকল্পনা ঘেঁটে দিয়েছে।। ফলে সময়ের মধ্যে প্রতিমা তৈরি করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে মৃৎশিল্পীদের। তবে প্রতিমার দাম অন্য বছরের তুলনায় এই বছর বেশি। এদিকে অর্ডারও বেড়েছে। এই বছর বিশেষ করে লক্ষ্য করা যাচ্ছে পুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঠাকুরের বাজেটকে বাড়ানো নিয়ে। সেই মতন মন খুলে কাজ করতে পারছেন পটুয়া পাড়ার সমস্ত মৃৎশিল্পী।
advertisement
হুগলির চাতরায় রয়েছে একটি কুমোর পাড়া। সেখকার প্রতিটি মানুষের জীবিকা প্রতিমা তৈরি করা। কম করে ১৫ থেকে ১৬ টি মৃৎশিল্পীর গোলা আছে এখানে। সেখানে মৃৎশিল্পীরা এখন নাওয়া খাওয়া ভুলে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত। এই বিষয়ে এক মৃৎশিল্পী স্বপন কুমার পাল বলেন, এই বছর তিনি ৫৬ টি প্রতিমা তৈরি করেছেন। সবকটি প্রতিমাই বায়না হয়ে গেছে। তিনি আরও জানান, অন্য বছরের তুলনায় এই বছর ঠাকুরের দামও বেশ ভাল। তাঁর কথায়, অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর প্রতিটি পুজো কমিটি তাদের প্রতিমার বাজেট বাড়িয়েছে। যার ফলে মূল্যবৃদ্ধির বাজারেও চওড়া হাসি মৃৎশিল্পীদের ঠোঁটের কোলে।
রাহী হালদার