এক্ষেত্রে ওই শূকর লালন পালন করে বড় করার জন্য সরকার সমস্ত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের পক্ষ থেকে বিনা পয়সায় ওই সমস্ত শূকর গুলিকে বড় করার জন্য ওষুধ পত্র বা রোগে আক্রান্ত যাতে না হয় তার জন্য সঠিক সময়ে ডাক্তারবাবুরা ভিজিট করে গ্রামে গ্রামে পৌঁছে।
আরও পড়ুন: অঢেল উপার্জনের ভবিষ্যত এখন স্টার্ট আপ- একবার যদি এই ব্যবসাগুলো শুরু করতে পারেন!
advertisement
এই বিষয়ে প্রাণী সম্পদ বিকাশের আধিকারিক জানান, মূল লক্ষ্য হলো একদিকে গ্রামের দুঃস্থ মানুষরা আর্থিকভাবে উন্নতি করবে সংসারে অর্থেও উপার্জন করবে এই সাদা শূকর বিক্রি করে অন্যদিকে গ্রামের মানুষের উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রাম উন্নয়নের ক্ষেত্রেও সহযোগিতা করবে। মূলত এক একটি শূকর পাঁচ থেকে ছয় কেজি দেয়া হয়েছিল সেই শূকর সরকারি তত্ত্বাবধানে পশুপালকরা একেকটির ওজন ২৫ থেকে ৩০ কেজি ও তারও বেশি বড় করেছে সে ক্ষেত্রে অনেকই অর্থ উপার্জন করতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।
গ্রামের পশুপালকরা অনেকেই যারা এই পশু পালনের ওপর নির্ভর করে জীবন যাপন করেন সে ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগে তাদের জন্য এই প্রকল্প চালু করেছে। আগামী দিনে আরো বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার পাশে দাঁড়াবে।
আরও পড়ুন: বাংলা হ্যান্ডমেড কার্ডের ব্যবসা শুরু করে বিপুল আয়ের সম্ভাবনা, ঠকতে হবে না!
অন্যদিকে এক মহিলা জানান, সরকারি বিনা পয়সায় একেক জনকে দুটি করে সাদা শুকর দিয়েছে। একদিকে এখান থেকে যেমন জীবিকা নির্বাহ হবে অন্যদিকে মাংসর চাহিদাও মিটবে বলে জানিয়েছে। সাধুবাদ জানিয়েছেন সরকারকে।
Suvojit Ghosh