বর্তমান দিনে অ্যালমনিয়াম এবং প্লাস্টিক ফাইবারের ব্যবহারে কাঁসা পিতলের চাহিদার ভাটা পড়েছে। শুধুমাত্র বিয়ে বা পুজো আচ্চা ছাড়া পিতল কাঁসার ব্যবহার একদমই নেই বললেই চলে। যার ফলে বাড়ি থেকে তৈরি করে বিক্রয় করতে গেলে বাজারে খুব একটা দাম এবং মজুরি পাচ্ছেন না তারা। বিক্রয় বাটা কমে যাওয়া সংসারের রুটি রোজগারের টান পড়েছে পরিবারগুলির।
advertisement
আরও পড়ুন ঃরীতি মেনে কামারপুকুর লক্ষ্মীজলাতে ধান রোপণ মঠের মহারাজদের
স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, পূর্বপুরুষ ধরেই চলে আসছে কলসি তৈরি করার কাজ। ছোট থেকেই করে আসছি পিতলের তৈরি করা কলসির কাজ। এই এলাকার প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে পিতলের ছোট থেকে বড় কলসি তৈরি করি। কিন্তু যতদিন দিন আসছে ততোই এই শিল্পের চাহিদা কমে যাচ্ছে বলে জানান। তাদের জীবিকা সম্পূর্ণ নির্বাহ করে, কাঁসা পিতলের জিনিস তৈরি করে। বর্তমানে চাহিদা না থাকায় বিক্রয় হয় না। তাই কিভাবে তাদের সংসার চালাবেন তা নিয়ে ব্যাপক হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন।
অন্যদিকে ওই এলাকার এক ব্যক্তি বলেন বর্তমান দিনে পিতলের কলসি চাহিদা ধীরে ধীরে বন্ধের মুখে। সেভাবে বাড়িতে কারখানায় তৈরি করা হচ্ছে না। গ্রামেও দু-একজন কারিগরকে রাখতে হয়েছে তাও ঠিকমতো বিক্রয় না হওয়ার কারণে তাদেরকে সঠিক বেতন দিতে পারছিনা। এর ফলে চরম দুশ্চিন্তায় ভুগছেন বালি এলাকার মানুষজন।
Suvojit Ghosh