১৭ মার্চ চন্দননগর থেকে যাত্রা শুরু করেন পিয়ালী। তার দুই দিন বাদে ট্রেন থেকে নেমে নেপালের পথে তাঁর যাত্রা শুরু হয়েছিল। যাত্রা শুরু ঠিক এক মাসের মাথায় ১৭ই এপ্রিল সকাল ৮ টা ৫০ মিনিট নাগাদ অন্নপূর্ণার শৃঙ্গে পা রাখেন পিয়ালী। সোমবার সকালেই নেপালের ওই এজেন্সির তরফ থেকে পিয়ালীর বাড়িতে ফোন করে জানায় সুসংবাদটি।
advertisement
আরও পড়ুন : এই জিনিসের প্রলেপে চরম গরমেও এসি ছাড়াই আপনার গাড়ি থাকবে জমাটি ঠান্ডা
প্রসঙ্গত পিয়ালী এর আগে, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ জয় করে নজির গড়ে ছিলেন। একের পর এক আট হাজারি পর্বতমালার শিখরে পৌঁছেছেন তিনি। ধৌলাগিরি, লোথসে, সামিট করে অন্নপূর্ণা ও মাকালুর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন এই বঙ্গকন্যা। এর আগে প্রায় বিনা অক্সিজেনেই পৌঁছে গিয়েছিলেন ধৌলাগিরি শীর্ষে। তবে খারাপ আবহাওয়ার জন্য শীর্ষে পৌঁছানোর একটু আগে তাঁকে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয়েছিল। এইবারেও পিয়ালী প্রায় বিনা অক্সিজেনেই পৌঁছে গিয়েছিলেন পাহাড়ের শীর্ষে। তবে সেই আবহাওয়া খারাপের জন্যেই খুব সামান্য পরিমাণে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয় তাঁকে।
বঙ্গতনয়ার সাফল্যে উচ্ছ্বসিত গোটা চন্দননগর-সহ হুগলি জেলা। পিয়ালীর সোশ্যাল মিডিয়ায় তার সাফল্যে ছবি আপলোড করা মাত্রই নেটিজেনরা শুভেচ্ছা বার্তা কমেন্ট করেছে। গোটা চন্দননগরের মানুষের কাছে আজ আনন্দের দিন কারণ পাহাড়জয়ী তাদের পাহাড়ের মেয়ে আবারও শিখর ছুঁয়েছে।