কাঞ্চন মল্লিক জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্বদের জানিয়েছিলেন নিজের সময় বাঁচিয়ে এই কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার জন্য। তবে দিদির কর্মসূচিকে কখনওই অবহেলা করতে চান না তাঁরা। তিনি আরও বলেন, তিনি নিজেও 'দিদির দূত'। ইতিমধ্যেই কর্ম ব্যস্ততা সত্ত্বেও ২০ টি তারিখ বরাদ্দ করে রেখেছেন এই কাজের জন্য। যেখানে শুধু নিজের অঞ্চল নিজের জায়গা নয়, যেখানে দল পাঠাবে সেখানে সেখানে তিনি যাবেন। এই কাজ তাঁর নিজেরও, তাই কর্মসূচির পালনে দায়বদ্ধ তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ স্কুল পড়ুয়ার মর্মান্তিক পরিণতি! কী ছিল আসল কারণ! রহস্যে গোটা পাড়া
বিরোধীদের 'দিদির দূত' কর্মসূচি নিয়ে নানান ব্যঙ্গ বিদ্রুপের উত্তরও এ দিন দেন তিনি কাঞ্চন মল্লিক। বলেন, "উল্টো দিকের অনেক অভিযোগ আসতে পারে, তারা অভিযোগ করার জন্যই বসে রয়েছেন। ঘামাচিকে কার্বন কল করতে পারেন, সেটা আমার দেখার বিষয় নয়। আমার কাজ সঠিক ভাবে পরিষেবা পৌঁছচ্ছে কিনা, তা দেখা। আজ থেকে ১১ বছর আগে এত প্রকল্প ছিল না। সরাসরি মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের সমস্ত সমস্যার সমাধান হচ্ছে কিনা তার দিকে বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। বিরোধীদের অভিযোগে লেবু লঙ্কা ঝোলানো সরকারের কাজের মধ্যে দিয়ে হবে। তাদের কথায় কর্ণপাত না করে নিজেদের কাজটা করাই শ্রেয়।
তিনি আরও বলেন, "দিদির দূত কর্মসূচির মাধ্যমে জনসংযোগ আরও একধাপ এগিয়ে আসবে। এ বার আর কোনও মাধ্যম দিয়ে নয়, সরাসরি জনসাধারণ তাঁদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন এবং সেগুলি সমাধান হবে।"
রাহী হালদার