স্থানীয় পাঠাগারের দায়িত্বে থাকা গ্রামের কিছু সহৃদয় ব্যক্তি বলেন ১৯৮০ সালে সরকার অনুমোদন দেন। তখন বেশ ভাল পাঠক ছিল। এই পাঠাগারে স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা বই পড়তে এবং সময় কাটাতে আসতেন। কিন্তু ধীরে ধীরে তা এখন বন্ধের মুখে। পাঠাগার না চলার জন্য ধীরে ধীরে নষ্ট হচ্ছে সব জিনিসও। তারা বলছেন সরকারি এই পাঠাগারে কোন কর্মী না থাকার কারণে বিশেষ করে বন্ধ হচ্ছে। বারবার বিভিন্ন দফতরে গেলেও কোন সুরাহ হয়নি। এখন তাদের একটাই দাবি কর্মী নিয়োগ করে গ্রামের মধ্যে পাঠাগার চালু করা হোক।
advertisement
আরও পড়ুন: ব্যাগ, পুতুল সহ বাকি সামগ্রী! মহিলাদের কাজ সবাইকে অবাক করে দিচ্ছে
এই বিষয়ে সিপিএম নেতা সত্যসাধন ঘোষ বলেন, "বেশ কয়েক বছর ধরে কর্মী না থাকার জন্য এভাবেই সরকারি পাঠাগার পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। গ্রামের দু একজন ব্যক্তি পাঠাগারটা চালু রাখার জন্য দু-একবার খুলেছিল।" সরকারি এই পাঠাগারে দ্রুত কর্মী নিয়োগ করে চালু করার দাবি তুলছেন বিরোধীরা।
আরও পড়ুন: মাসে মাসে জন্মদিন পালন হয় স্কুলে! জানলে অবাক হবেন আপনিও
পঞ্চায়েত প্রধান মেনকা মালিক অভিযোগ স্বীকার করে নিয়ে বলেন, "গ্রামের মানুষের স্বার্থে পাঠাগার করা হলেও তা অবশ্য এখন বন্ধ রয়েছে কিন্তু গ্রামের মানুষ লিখিত কোন অভিযোগ জানায়নি" তবে প্রশাসনকে বলে দ্রুত সমস্যা মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
Suvojit Ghosh