TRENDING:

Hooghly News: প্রধান শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে রাখলেন সহ-শিক্ষিকারা! কারণ জানলে আরও অবাক হবেন

Last Updated:

প্রধান শিক্ষিকাকে টানা চার ঘণ্টা আটকে রাখলেন স্কুলেরই সহ শিক্ষিকারা!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: সহ-শিক্ষিকারা ঘেরাও করে রাখলেন প্রধান শিক্ষিকাকে। এমনই ঘটনার সাক্ষী থাকল শ্রীরামপুর রমেশ চন্দ্র গার্লস হাইস্কুল। মঙ্গলবার স্কুল ছুটির পর প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা প্রধান শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে রেখে বিক্ষোভ দেখান স্কুলের সহ শিক্ষিকা ও শিক্ষা কর্মীরা। বিকেল ৪ টে থেকে শুরু করে প্রায় রাত ৮.৩০ পর্যন্ত চলে এই ঘেরাও।
advertisement

আরও পড়ুন: মাত্র ৮ মিনিটেই হাওড়া থেকে ধর্মতলা! দেশের গভীরতম মেট্রো স্টেশনে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ, ঝলক দেখুন..

সূত্রের খবর, শনিবার স্কুলের সহ শিক্ষিকা শবরী সান্যাল শনিবার স্কুলে এলেও হাজিরা খাতায় সই করেননি। ওই শিক্ষিকা আজ স্কুলে এসে হাজিরা খাতায় সই করতে গিয়ে দেখেন শনিবার তার নামের জায়গায় লাল কালি দেওয়া আছে। কেন এমন করেছেন জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষিকা লোপামূদ্রা সাঁতরা ওই সহ শিক্ষিকাকে লিখিত আবেদন করতে বলেন। তাতেই ক্ষুব্ধ হন স্কুলের বাকি শিক্ষিকারা। স্কুল ছুটির পরে শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা প্রধান শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে রাখেন। তাঁকে স্কুল থেকে বেরোতে বাধা দেন।

advertisement

View More

স্কুলের সহ শিক্ষিকাদের দাবি, তাঁদের উপর প্রধান শিক্ষিকা মানসিক নির্যাতন করছেন। যে কারনে তাঁরা ঠিক মত পড়াতে পারছেন না। ছুটি নিতে গেলে বলেন, ছুটি নেওয়া যাবে না।

প্রধান শিক্ষিকা পাল্টা অভিযোগ করেন সহ শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে। তাঁরা নিয়ম-শৃঙ্খলা মানতে চান না, সময় মতো আসেন না, যখন-তখন ছুটি নেন বলে হুগলির এই গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগ। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও তিনি বিষয়টি জানিয়েছেন বলে জানান প্রধান শিক্ষিকা। শনিবারের ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, শবরী ম্যাডাম স্কুলে এসেছিলেন বলছেন, কিন্তু সই করেননি। এদিকে আমি ওনাকে দেখিনি। স্কুলে এসে সই না করে চলে গেলেন, তাই হাজরার খাতায় লাল দাগ দিয়েছি। কে এল তা সব সনয় নজর রাখা সম্ভব নয়। শিক্ষিকারা শৃঙ্খলা না মানলে কী করে ছাত্রীদের পড়াবেন। আমি চাই স্কুল একটা নিয়মে চলুক।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি সুশান্ত চৌধুরী বলেন, আমরা চাইছি আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটাতে। যে কারনে পুলিশ ডাকিনি। আর পুলিশ ডেকে এই ধরনের সমস্যা মেটে না।

বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Hooghly News: প্রধান শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে রাখলেন সহ-শিক্ষিকারা! কারণ জানলে আরও অবাক হবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল