কথা বলতে না পারলেও ইশারা দিয়ে সমস্ত কিছুই বোঝাতে পারতো ছোটবেলা থেকে ছোট্ট অরণ্য। ঘরের সমস্ত জিনিসপত্র ইশারাতেই সে চিহ্নিতকরণ করতে পারত। তাই দেখেই তার মায়ের ভাবনা আসে কিভাবে ছেলের এই প্রতিভাকে তুলে ধরা যায়। সেই অনুযায়ী ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস এর নাম নথিভুক্ত করনের জন্য প্রচেষ্টা করেন। ৩০ টি বিষয়ে ভিডিও আপলোড করতে হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিশ্ব কর্নিয়া দিবস উদযাপন হুগলিতে
মাত্র এক মিনিটে কুড়িটি ঐতিহাসিক স্থান সঠিক ভাবে চিহ্নিতকরণ করার জন্য ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডএ নিজের নাম নথিভুক্ত করেন ছোট্ট অরন্য। এ বিষয়ে তার মা মৌমিতা ঘোষ দাস জানান, ছোট থেকেই ইশারায় কথা বলার একটি অভ্যাস ছিল অরণ্যের। আঙুল দিয়ে ঘরের কোন জিনিসটা কি সেটা ঠিক সে বুঝিয়ে দিতে পারত। সেই থেকেই তাকে পড়াশোনা শেখাতে শুরু করেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ সামনে ফলক লাগানো রাস্তা তৈরির, কিন্তু রাস্তা কই!
প্রথমে ছবি দেখিয়ে কোনটা কি তাকে জিজ্ঞাসা করলে সে আর সহজেই বলে দিতে পারতো। অরন্যর এই প্রতিভাকে তুলে ধরার জন্য ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডসের প্রয়াস করা। অরণ্যের প্রতিভাকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড। তাদের বাড়ির ছোট্ট সদস্যের এত বড় সাফল্যে আনন্দিত পরিবারের সবাই।
Rahi Haldar