জানা গিয়েছে, চন্দননগর কমিশনারেটের আধিকারিকদের কাছে খবর আসে ব্যান্ডেল ইএসআই সংলগ্ন পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে কাছে অজ্ঞাত পরিচয় কিছু যুবকের আনাগোনা ঘটেছে। খোঁজ নিতে পাঠানো হয় ব্যান্ডেল ফাঁড়ির পুলিসকে। নির্দেশমতো স্থানীয় পুলিশের একটি টহলদারি গাড়ি সেখানে গিয়ে পৌঁছয়। হঠাৎ পুলিশের টহলদারি গাড়ি দেখে পালানোর চেষ্টা করে ওই অজ্ঞাত পরিচয় যুবক তথা ডাকাতরা। যদিও তারা পুলিশের খপ্পর থেকে বাঁচতে পারেনি। পুলিশ তাড়া করে চারজনে ধরে ফেলে। তবে ডাকাত দলের বাকি সদস্যরা পালিয়ে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: কাঞ্চন মল্লিক পৌঁছবেন মানুষের ঘরের দরজায়-দালানে, কেন জানেন?
ধৃতদের নাম শেখ নূর মহম্মদ, শিবা তুড়ি, রোহিত দাস ও সুমিত বাল্মিকী। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের চুঁচুড়া থানায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে পুলিশ ওই চার ডাকাতকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের দু'জন ব্যান্ডেল সাহেবপাড়ার বাসিন্দা। বাকি দু'জনের একজন পাঞ্জাবি পাড়া ও একজন বনমসজিদের বাসিন্দা।
ঘটনা হল বেশ কিছুদিন ধরেই চুঁচুড়ায় চুরি-ডাকাতি সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। সম্প্রতি দোকানের মধ্যে সিঁধ কেটে ঢুকে চুরির বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। দেওয়াল ভেঙে মোবাইল দোকানে চুরি থেকে শুরু সিঁধ কেটে সোনার দোকানে চুরির মত একের পর এক ঘটনা ঘটছিল। পুলিশের অনুমান, ধৃত ডাকাতদের সঙ্গে জেলার সাম্প্রতিককালের চুরি-ডাকাতির সম্পর্ক থাকতে পারে। তবে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের পরই বিষয়টা সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
রাহী হালদার






