আরও পড়ুন: গোটা বাংলায় বিখ্যাত হয়েও নিজের গ্রামেই অচেনা থেকে গিয়েছেন কবি বিষ্ণু দে
একটা সময় ছিল যখন ঘণ্টি বাজিয়ে বাড়ি বাড়ি ফেরিওয়ালারা বিক্রি করতেন আইস্ক্রিম, হওয়াই মিঠাই, ঘুগনি, ঘটি গরম আরও কত কী। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই সব কিছু হারিয়ে যেতে বসেছে। হারিয়ে যেতে বসেছ ফেরিওয়ালাদের আনাগোনা। বড় বড় ঝাঁ চকচকে শপিং মল কিংবা অনলাইন শপিংয়ের দাপটে কাজ হারিয়েছেন অনেক ফেরিওয়ালা। ৯০-এর দশক, এমনকি ২০০০ সাল পর্যন্ত এঁদের দেখা মিললেও এখন অনেক ফেরিওয়ালাই নিজেদের পেশা বদলে নিয়েছেন। সেই দৃশ্যই থিমের মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছে চুঁচুড়ার আজাদ হিন্দ ক্লাব।
advertisement
এই থিমের বিষয়ে ক্লাবের সম্পাদক বিশাল কাহার বলেন, ফেরিওয়ালাদের নিয়ে অনেকেরই ছোটবেলার নানান স্মৃতি আছে। সেই স্মৃতি কিছুটা উস্কে দিতে চেয়েছেন তাঁরা। তাঁর মতে, এই মণ্ডপে যারাই ঠাকুর দেখতে আসবেন তাঁরা একবার হলেও ছোটবেলার স্মৃতিচরণ করবেন। একই সঙ্গে এলাকার সমস্ত ফেরিওয়লাদের পুজো কমিটির তরফে বিশেষ সম্মান জানানো হবে। শুধু তাই নয় গোটা পুজোজুড়ে ফেরিওয়ালারা বিনা শুল্কে ব্যবসা করতে পারবেন মণ্ডপ চত্বরে।
Catch Special Coverage on দুর্গা পূজা 2023 | Durga Puja 2023 Celebration in West Bengal | বাঙালির দুর্গাপূজা 2023
রাহী হালদার