স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, সরকারি কোনও ভবন ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে বাঁশের উপর ত্রিপল খাটিয়ে অস্থায়ীভাবে চলছে এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটি। এলাকার বাসিন্দাদের বাড়িতে হয় মিড ডে মিলের রান্না। এই বিষয়ে প্ৰশাসনের কোনও হুঁশ নেই বলে গ্রামবাসীদের অভিযোগ। তাঁদের দাবি, যেকোনও সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: বুনো হাতিদের হাত থেকে মাহুতকে বাঁচাতে না পেরে কেঁদে ফেলল কুনকি!
advertisement
এই বিষয়ে এলাকার বাসিন্দারা জানান, খোলা আকাশের নিচে রোদ, বৃষ্টির মধ্যেই বাচ্চাদের পড়াশোনা চালাচ্ছেন দিদিমণিরা। গ্রামের মানুষ যে জায়গা দিয়েছে সেখানেই কোনরকমে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রটি চলছে। গ্রামবাসীরা ক্ষোভের সুরে জানান, ক্লাব থেকে শুরু করে দুর্গাপুজো সবেতেই রাজ্য সরকার টাকা দিচ্ছে। কিন্তু এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের জন্য কোনও অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি।
এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা এক মহিলা বলেন, দীর্ঘ ১২ বছর খোলা আকাশের নিচে এভাবেই বাচ্চাদের পঠনপাঠান হচ্ছে। রান্না করার জন্য সামান্য একটি চালা আছে। তাও গ্রামের এক বাসিন্দা সহযোগিতায় করেছে বলে চলছে। পুরো বিষয়টি নিয়ে সমস্ত দফতরে জানিয়েছি, তবু সমস্যার সুরাহা হচ্ছে না।
শুভজিৎ ঘোষ