কোর্টে সে সময় উপস্থিত যারা ছিলেন তাদের মধ্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে। ইটের টুকরো ছিটকে একজনের গায়ে লাগে। পরে ওই জায়গা দরি দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। চন্দননগর কোর্টের সিভিল বার এসোসিয়েশনের সম্পাদক অশোক দে বলেন, খুব খারাপ অবস্থায় আছে কোর্ট বিল্ডিং। যেকোনো সময় ভেঙে পরতে পারে। আজ বড়সর দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি আমরা। এর আগেও এমন হয়েছে। নতুন বিল্ডিং তৈরীর জন্য টাকা এসে ফিরে গেছে। আপাতত কোর্টের এই অংশ বন্ধ রাখা হোক।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিপর্যয় মোকাবিলায় হ্যাম রেডিও একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ
সিভিল বারের সভাপতি অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রায় দেরশ বছরের পুরোনো বিল্ডিং। আমি যখন আসছি তখনই দেখলাম ভেঙে পড়ল। ভাগ্য ভালো কোর্ট চলাকালীন এই ঘটনা ঘটেনি। আমরা এর আগে লিখিত ভাবে জেলা জজকে এবং হাইকোর্টের জোনাল জজকে জানিয়েছিলাম কোর্ট বিল্ডিং এর অবস্থা। আমরা চাই উর্ধতন কর্তৃপক্ষ যারা তারা আসুন ,পূর্ত দপ্তররে জেলা ইঞ্জিনিয়াররা আসুক এসে দেখে যাক। ঘটনা সত্যি কিনা সেটা দেখুন আমরা চাই।
আরও পড়ুনঃ চন্দননগরের আলোর শোভাযাত্রা আকৃষ্ট করে কলকাতার দুর্গা পূজো উদ্যোক্তাদের
এর আগে যে ভাবে সংস্কার হয়েছে তাতে ছাদের উপর ভার বেশি হয়ে গেছে। পিলারে ফাটল ধরেছে। ঢালাই ছাদের তলার অংশ ভেঙে পরছে। হয় এই বিল্ডিং পুরোপুরি সংস্কার করা হোক নাহলে বিপদজনক ঘোষনা করে নতুন বিল্ডিং তৈরী করে কোর্ট চলুক। এই বিল্ডিং আইনজীবী মুহুরি বিচার প্রার্থীদের কাছে বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো সময় মাথায় ছাদ ভেঙে পরতে পারে।
Rahi Haldar