নিয়মিত এই দু'জন স্কুলে এলেও কিছুক্ষণ পরেই সব বন্ধ করে চলে যেতে হয়। উল্লেখ্য ২০২২ সালে পর্যন্ত এই স্কুলে খাতায় কলমে দু'জন পড়ুয়া ছিল। কিন্তু এ বছর ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা শূন্য। মিডডে মিলেরও বালাই নেই।
প্রধান শিক্ষক সুকৃতি গুপ্ত জানিয়েছেন, বর্তমানে সেই স্কুলের কোনও পড়ুয়া নেই। ২০২২ সালে মাত্র দু'জন ছাত্র-ছাত্রী ছিল। তারা দু'জনই অন্য স্কুলে ভর্তি হয়ে যায়। ২০১৪ সালে এই স্কুলে ৭২ জন মতো ছাত্র-ছাত্রী ছিল। কিন্তু শিক্ষকের অভাবে কেউ কেউ অন্য স্কুলে চলে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নির্মিত প্রাচীন শিবমন্দিরে মহাশিবরাত্রিতে ভোররাত থেকেই অগণিত ভক্ত সমাগম
অন্য দিকে ডি গ্রুপের এক কর্মী জানান বর্তমানে , শিক্ষক নেই বলেই নাকি গ্রামবাসীরা স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করতে চাইছে না। মূলত স্কুলের শিক্ষকের অভাবেই নাকি বন্ধ হয়ে যেতে পারে এই স্কুল।
শুভজিৎ ঘোষ