আরও পড়ুন: একসময় ছিল মহাশ্মশান! জেলার শেষ প্রান্তে রয়েছে দেবী ছিন্নমস্তার মন্দির
তার কিছুদিন পর খানাকুলের কৃষ্ণনগরের এক বাসিন্দা স্বপ্নাদেশ পান। তিনি মা কালীকে আবার উদ্ধার করে দক্ষিণা কালী রূপে প্রতিষ্ঠিত করেন। সেই থেকে রীতি মেনে পুজো শুরু হয়। এই বিষয়ে পরিবারের সদস্য সৌরভ ভট্টাচার্য জানান, এই কালী মাকে প্রথম জমিদার বংশের লোকেরা পুজো করতেন। এখানে পঞ্চমুণ্ডের আসনে বসে মা কালীর পুজোপাঠ হয় এবং সারা বছর পঞ্চমুণ্ডের বেদীটি জলে ভিজে থাকে। তাই বংশধরেরা মনে করেন এই মায়ের আসনের সঙ্গে মা গঙ্গার যোগাযোগ আছে।
advertisement
ভট্টাচার্য পরিবারের আরেক সদস্য বলেন, পুজোর সমস্ত কাজ পুরুষরাই করে থাকে। মহিলাদের গর্ভগৃহে গিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ। সব মিলিয়ে মায়ের পুজোয় যাতে কোনঝ খুঁত না থাকে সেই বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখে ভট্টাচার্য পরিবার। আর বৈদিক রীতি মেনে সমস্ত নিয়ম মেনে নিষ্ঠার সঙ্গে মা কালীর পুজোর প্রস্তুতি চলছে খানাকুলের ভট্টাচার্য বাড়িতে।
শুভজিৎ ঘোষ