মিষ্টির মধ্যে লাড্ডুর উপস্থিতি কিন্তু সর্বত্রই দেখা যায়। যেকোনও পুজোর প্রসাদ বলতেই প্রথমেই লাড্ডুর নামই মনে আসে। বিশেষ করে পয়লা বৈশাখের দিন লাড্ডুর চাহিদা বেড়ে যায়। গণেশ পুজোর প্রধান প্রসাদ হিসেবে ধরা হয় এই লাড্ডুকেই।
আরও পড়ুন : প্যাচপ্যাচে গুমোট গরমের সঙ্গে তাপপ্রবাহের আশঙ্কায় তাল কাটল পয়লা বৈশাখের আনন্দের
advertisement
তাই ময়নাগুড়ির মিষ্টির কারিগর এই লাড্ডুকেই বেছে নিয়েছেন। ময়নাগুড়িতে ইতিমধ্যেই শতাধিক লাড্ডুর অর্ডার চলে এসেছে। এই লাড্ডু যেমনি বড় তেমনি স্বাদেও অতুলনীয়।
ময়নাগুড়ি পুরাতন বাজারের মিষ্টি ব্যবসায়ী তাঁর কারখানায় পয়লা বৈশাখের জন্য মিষ্টি তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছেন। নতুন বছরের শুরু খানিকটা স্পেশাল করতেই তার এমন উদ্যোগ। জানুন কীভাবে তৈরি হয়েছে এই লাড্ডু? বেসন, রিফাইন্ড তেল, চারমগজদানা, এলাচ দিয়ে তৈরি হয়েছে ৫০০ গ্রাম ওজোনের স্পেশাল লাড্ডু। প্রতিটির দাম রাখা হয়েছে ১০০ টাকা। ওপরে থাকবে কাজু ও তবকও। ৮ থেকে ৮০ সকলকেই এই লাড্ডু আকৃষ্ট করবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।মিষ্টি বিক্রেতা দুলাল সাহা বলেন নববর্ষ উপলক্ষে বড় লাড্ডু প্রতিটির ওজন৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম। এই লাড্ডুর চাহিদা দেখা যাচ্ছে এবং লাড্ডু কিনতে ভিড় চোখে পরার মতোই।