এখানে শাশুড়ি বউমার ঝগড়া নেই। বউমাকে হারিয়ে দেওয়ার ফন্দি নয়, বরং গোটা বাড়ির সকলে মিলে চেষ্টা করে কি করে তাঁদের আদরের বউ মা মিঠাইকে(Mithai) জিতিয়ে দেওয়া যায়। মিষ্টি স্বভাবের মিঠাই পারে না এমন কোনও কাজ নেই। পড়াশুনো না জানলেও মিঠাই যে সব বিষয়ে দক্ষ। তাতে সন্দেহ নেই। ওদিকে মিষ্টি বানাতে তো সেই সেরার সেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: সারার সেরা পাঁচ লেহেঙ্গা! রাজকীয় লুকে ধরা দিলেন নায়িকা
এ হেন মিঠাইকে(Mithai) প্রথমে স্ত্রী হিসেবে মেনে না নিলেও। ধীরে ধীরে মন গলছে সিডে ওরফে সিদ্ধার্থর। সেও ভালবেসে ফেলছে ছটফটে, বক বক করা মিঠাইকে। তবে এই মোদক (Mithai)পরিবারে একজন এক এক রকম। এই যেমন এই বাড়ির ছোট মেয়ে নিপা। সে যে কি করে তার ঠিক নেই। কখনও রাতুলকে বিয়ে করবে বলে নাচানাচি করে। আবার বিয়ের পিঁড়িতে পালিয়ে যায় বলিউডের সিনেমার মতো। কি না, সে মেয়ে বিদেশ যাবে, শপিং করবে। হ্যাঁ এমন নানা কাণ্ড করে সে।
আরও পড়ুন: ডায়াপার বদলাতে গিয়ে নাজেহাল প্রীতি জিন্টা ! সন্তানের ছবি সামনে আনলেন তিনি ! কোলে কে, জিয়া না জয়!
এখন নিপা মেতেছে রুডির প্রেমে। এদিকে রুডি ও ধারা স্বামী-স্ত্রী সেজে যায় অপরাধীকে ধরতে। আর সেখানেই একেবারে পুলিশি কায়দায় এন্ট্রি নেয় নিপা। তার কারণ সে প্রমাণ (Mithai) করতে চায় ধারা নয় রুডির যোগ্য প্রেমিকা সে-ই। এবং তার জন্য অপরাধী ধরতে পুলিশের কাজও করতে পারে সে। আর এই কাজকরতে গিয়ে গোলাগোলি চলে(Mithai)।
নিপাকে বাঁচাতে গিয়েই গুলি লাগে মিঠাইয়ের(Mithai) । প্রথমবার মিঠাইয়ের জন্য কাঁদতে দেখা যায় সিদ্ধার্থকে। এর পরেই নেট দুনিয়ায় শুরু হয় জল্পনা। তবে কি 'মিঠাই' মারা যাবে। নাকি অন্য কাউকে দেখা যাবে এই চরিত্রে? নাকি গল্প অন্য কোনও দিকে বদলে যাবে? যদিও জানা গিয়েছে মিঠাইয়ের(Mithai) কিছুই হবে না। বরং এই ঘটনা আরও কাছে আনবে মিঠাই ও সিদ্ধার্থকে।
