গত বছর নভেম্বরে দীপাবলির আগে ধনতেরসে বাপির কথায় তাঁর স্ত্রী কিনেছিলেন সোনার টি-সেট৷ এই তিথিতে সোনা কেনা হয়৷ আবার অনেক পারিবারে শুভকাজ হিসেবে কেনা হয় বাসনপত্রও৷ দুই রীতিকে মিলিয়ে বাপ্পি কিনেছিলেন সোনার বাসন৷
কিন্তু কেন কিনলেন না সোনার বাসন? শিল্পী সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘‘ধনতেরসে আমি স্ত্রীকে বললাম আমার জন্য সোনার চা পানের সেট আনতে৷’’ বাপ্পি আগেই পছন্দ করে রেখেছিলেন সেট৷ তাঁর স্ত্রী কিনে আনেন সেই উপহার৷
advertisement
আরও পড়ুন : ‘শুধু মঙ্গলসূত্র পরাই বাকি!’, বর্ষীয়ান অভিনেতার তির্যক মন্তব্যে অপমানিত হন বাপ্পি লাহিড়ি
এই প্রসঙ্গে বাপ্পি আরও বলেন যে, সোনার সব কিছুই তো আছে, তাই স্ত্রীকে তিনি সোনার টি সেট কিনতে বলেন৷ তাঁর মনে হয়েছিল ওই শুভদিন এই সোনার বাসন কেনার জন্য উপযুক্ত৷
আরও পড়ুন : ‘মামাজি’ কিশোর কুমারের হাত ধরেই সিনেমায় প্রথম অভিনয় বাপ্পির
আরও পড়ুন : ৩ বছর বয়সে হাতেখড়ি তবলায়, মামা কিশোর কুমারের দেখানো পথেই পা রেখেছিলেন ভাগ্নে বাপ্পি
‘ডিস্কো ডান্সার’, ‘নমক হালাল’, ‘হিম্মতওয়ালা’, ‘শরাবি’-সহ একাধিক সুপারহিট ছবির সঙ্গীত পরিচালক বাপ্পি পরিচিত ডিস্কো কিং বলেও৷ এই সে দিনও তাঁর উহ-লা-লা সুরে ভেসে গিয়েছে বলিউড৷ সাজের মতো সুরের ক্ষেত্রে বাপ্পি ছিলেন ছক ভেঙে এগিয়ে চলার পরিপন্থী৷ এমনকি, পুরনো সুরকে নতুন ছবিতে ব্যবহারের মধ্যেও তিনি দোষ খুঁজে পেতেন না৷ বলেছিলেন, ‘‘আমার পুরনো গান তাম্মা তাম্মা ব্যবহার করা হয়েছে ‘বদ্রীনাথ কি দুলহনিয়া’ ছবিতে৷ সেখান থেকেই এই ট্রেন্ড শুরু হয়েছে৷ বাপ্পি মনে করতেন দর্শকের পছন্দই শেষ কথা৷