বাধ্য হয়ে স্থানীয় প্রশাসন থেকে শুরু করে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হয়েছেন পরিবারটি। তাদের দাবি, এখানকার স্কুলে তাদের একমাত্র মেয়ের পড়াশোনার ব্যবস্থা করুক রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুন: খুশির খবর বাঁকুড়াবাসীদের জন্য! দু’কোটি টাকার যন্ত্রাংশ বসল বাঁকুড়া মেডিক্যালে
শেষমেষ ডায়মন্ড হারবার মহকুমা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ওই ছাত্রী ডায়মন্ড হারবার হাই মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হয়। জানা গিয়েছে গুজরাতের সংগ্রামপুরা এলাকায় পরিযায়ী শ্রমিকের কাজে গিয়েছিলেন নিয়ামত আলি শেখ ও তার স্ত্রী সাবিনা বিবি।
advertisement
আরও পড়ুন: হয়েছে উন্নয়ন, তবুও দুর্ভোগের মধ্যে বলরামপুরের এই গ্রামের বাসিন্দারা , জানেন কেন!
নিয়ামত সেলাইয়ের কাজ করতেন। স্ত্রী সাবিনা ভাড়া বাড়িতে বসেই জরির কাজ করতেন। সেখানকার একটি স্কুলে পড়াশুনো করত তাদের একমাত্র মেয়ে বছর সতেরোর সুমাইয়া খাতুন। সম্প্রতি মাধ্যমিক পাশ করে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছিল সুমাইয়া। কিন্তু সম্প্রতি সেখানে বেআইনিভাবে ভারতে ঢুকে পড়া বাংলাদেশীদের ধরপাকড় শুরু হয়। ফলে আতঙ্ক গ্রাস করে বাংলাভাষী এ রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের মধ্যে।





