সাতটি বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিয়ে খুঁটিয়ে পাঠ্যপুস্তক এক প্রকার গিলে খেয়েছে সে। পড়াশোনার পাশাপাশি গান করেন সৌম্য। তার এই সাফল্যে খুশি পরিবার পরিজন থেকে শুরু করে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
আরও পড়ুনঃ ‘বিয়ের পর আপনি নমনীয় হয়ে গিয়েছেন?’, উত্তরে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ, দিলেন বাউন্সার
এদিন বিষ্ণুপুরের বাড়িতে বসে সৌম্য জানায়, ফল ভাল হবে আশা করেছিলাম, তবে মেধা তালিকায় প্রথম তিনে থাকব এমনটা ভাবিনি। দিনে অন্তত ১০ ঘণ্টা পড়াশুনা করেই এই সাফল্য এসেছে। আগামী দিনে আইআইটি থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং করতে চায় বাঁকুড়ার কৃতি। সে বলে এই সাফল্যের পিছনে বাবা-মায়ের পাশাপাশি শিক্ষকদের ভূমিকাও যথেষ্ট।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিকে প্রথম রায়গঞ্জের আদৃত, দ্বিতীয়-তৃতীয় স্থানে কারা? কী হতে চায় ৪ পড়ুয়া? জানুন
প্রতিবছর জেলা বাঁকুড়ার কাছে সাধারণ মানুষের এক বিরাট প্রত্যাশা থাকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের কৃতীদের জন্য। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ফলপ্রকাশের সময় প্রত্যেকের চোখ ছিল ওই দিকে। সেই মুহূর্তে নিজের নাম শুনে বিশ্বাস করতে পারেনি সৌম্য। ২০২৫ মাধ্যমিকে জেলার মধ্যে প্রথম এবং রাজ্যে দ্বিতীয় হয়ে তাক লাগিয়েছে বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরের বিষ্ণুপুর হাই স্কুলের ছাত্র সৌম্য পাল।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





