আরও পড়ুনঃ ‘দেশের বেকারত্ব ঘোচাতে শিল্পপতি হতে চাই’, জানালেন মাধ্যমিকে দশম রাহুল রিক্তিরাজ
হুগলির খন্যানের ইটাচুনা মাখালডি গ্রামে বাড়ি দীপ্তজিতের। বাবা তরুন কুমার ঘোষ প্রাইভেট পড়ান, চাষের কাজও করেন।মা দিপালী ঘোষ গৃহশিক্ষকতা করেন। বাবার কাছে সাইন্স গ্রুপ পড়াশোনা, মায়ের কাছে আর্টস গ্রুপ পড়াশোনা করেছে ছেলে। পড়াশোনার পাশাপাশি গান করা, আবৃত্তি করা এবং সাহিত্যচর্চার প্রতি বিশেষ আগ্রহ রয়েছে তাঁর। তাঁর আগামী দিনের স্বপ্ন সে চিকিৎসক হতে চায়। তবে, চিকিৎসক হতে চায় মানুষের সেবা করার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঠান্ডা জল খেলেই হুড়মড়িয়ে বাড়বে ওজন? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ! জানুন ওজন কমানোর এই ‘সহজ’ টিপস
হুগলির খন্নান এর প্রত্যন্ত গ্রাম মাখালডি। গ্রাম থেকেই পড়াশোনা করে বড় হয়েছে দীপ্তজিৎ। ছোট থেকেই সে লক্ষ্য করেছে গ্রামে ভালো চিকিৎসক নেই। গ্রামের মানুষদের চিকিৎসা পেতে গেলে যেতে হয় শহরে কিংবা ভরসা করতে হয় বাইরের ডাক্তারদের উপর। তাই দীপ্ত জিতের ইচ্ছা সে চিকিৎসক হবে এবং চিকিৎসক হয়ে গ্রামের মানুষদের সেবা করবে। পড়াশোনা গান-বাজনার পাশাপাশি খুবই ভগবান ভক্ত ছেলে দীপ্তজিৎ, আর স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন জীব সেবার মধ্যে দিয়েই ভগবান দর্শন হয়। সেই কারণেই চিকিৎসক হয়ে গ্রামের মানুষদের সেবা করার লক্ষ্য নিয়ে আগামী দিনের পড়াশোনা করতে চান মাধ্যমিকে পঞ্চম স্থান অর্জন করা দীপ্তজিৎ ঘোষ।
রাহী হালদার





