বিশেষত গ্রামাঞ্চলে যে সমস্ত সার ব্যবসায়ীরা সার বিক্রি করেন তাঁরা প্রতি কেজিতে পাঁচ থেকে দশ টাকা বেশি নিচ্ছেন কৃষকদের কাছে। এমনটাই অভিযোগ কৃষকদের। এই দাম কেন বেশি নেওয়া হচ্ছে তা জানেন না কৃষকরা। এই বিষয়ে প্রতিবাদ করলে জুটছে হুমকি। অথবা সার বিক্রি না করার হুমকিও দিচ্ছেন সার ব্যবসায়ীরা। এমনটাই দাবি কৃষকদের। বিগত বছরও ঠিক একইরকম ভাবেই কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে ব্যাপক কালোবাজারি হয়েছিল জেলায়। এবারও সেই একই পথে হাঁটছে দক্ষিণ দিনাজপুরের সার ব্যবসায়ীরা। কোনরকম ভাবেই সারের দাম কমছে না। বরং প্রতিদিনই তো লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: দূর হবে কালচে দাগছোপ, ফিরে পাবেন যৌবন, ঘরোয়া এই ক্রিমেই বাড়বে জেল্লা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কোথাও কেজিতে ১০ টাকা কোথাও কেজিতে ১৫ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। অবশ্য সারের প্যাকেটে যে প্রিন্টের প্রাইস রয়েছে তার থেকে বেশি দাম কেন দেব, সেই প্রশ্ন তুললে জুটছে হুমকিও এমনটাই অভিযোগ করছেন কৃষকরা। হিলি থেকে হরিরামপুর কুশমন্ডি থেকে কুমারগঞ্জ সর্বত্র একই ছবি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। সারের যোগান রয়েছে, তা সত্ত্বেও কেন সারের দাম বেশি তা জানা নেই কারোর।
সুস্মিতা গোস্বামী





