তাঁরা জানাচ্ছেন, যে ভাবে কাজ এগোচ্ছে, তাতে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভ্যাকসিন পেয়ে যাবে গোটা বিশ্ব৷ মে মাসের মাঝখান পর্যন্ত ৬০ হাজার মানুষের উপর এই ভ্যাকসিন পরীক্ষা করা হবে৷ নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর খবর অনুযায়ী, নিয়ামক সংস্থার জরুরি অনুমোদনের পরে সেপ্টেম্বরেই ভ্যাকসিন চালু হয়ে যাওয়ার আশা রয়েছে৷
advertisement
এই ভ্যাকসিন তৈরির দলের অন্যতম গবেষক ভিনসেন্ট মুনস্টারের কথায়, 'আমাদের ল্যাবে যে সব জন্তুর শরীরে প্রচুর পরিমাণে করোনা ভাইরাস রয়েছে, যেমন বাঁদর, তাদের ভ্যাকসিনটি প্রয়োগের ২৮ দিন পরে একেবারে সুস্থ হয়ে গিয়েছে৷' যদিও গবেষকদের একাংশের বক্তব্য, বাঁদরের শরীরে কাজ করেছে বলেই ধরে নেওয়া যায় না মানব শরীরেও দ্রুত ফল দেবে৷
তবে রাষ্ট্রসঙ্ঘ আশাবাদী৷ রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরাস জানান, আন্ডার-ট্রায়াল ভ্যাকসিনটিকে বিশ্ববাসীর স্বাস্থ্য ভালোর জন্যই ব্যবহার করা হবে৷ এই ভ্যাকসিনকে যাতে সবাই পায়, তার জন্য অত্যন্ত স্বস্তায় দেওয়া হবে৷