দোকানদাররা যে শুধু দোলের সামগ্রী দিয়ে দোকান সাজিয়ে বসেছেন তা নয়। খরিদ্দাররাও এক সপ্তাহ আগে থেকেই কেনাকাটা শুরু করে দিয়েছেন। অফিস ফেরত অনেকেই সন্তানের জন্য রং, মুখোশ বা পিচকিরি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। সচেতন অভিভাবকরা আবার ভেষজ আবিরের দিকে বেশি ঝুঁকে। সন্তানের ত্বকের দিকে খেয়াল রেখে তাঁরা অন্য রঙ কিনতে রাজি নয়। বদলে শরীরের পক্ষে সহনশীল ভেষজ আবিরেই এই বছর আস্থা রাখতে চলেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আচমকা লতাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে হাজির জেলাশাসক
কোচবিহার বাজারের প্রসিদ্ধ রং বিক্রেতা বিশ্বজিৎ বণিক জানান, পরিবেশ বান্ধব উপায়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিসের প্রতি সাধারণ মানুষের আকর্ষণ অনেকটাই বেশি। আর তাই এই বছর হারবাল আবির ইতিমধ্যেই ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আবিরের প্যাকেটের উপরেই লেখা থাকছে কোনটি হারবাল আর কোনটি হারবাল নয়। আরেক রং বিক্রেতা ভাস্কর পাল বলেন, এই বছর রকমারি পিচকারির সম্ভার থাকছে বাচ্চাদের জন্য। গত দু'বছরের তুলনায় এবার বিক্রির পরিমাণ অনেকটাই বেশি হবে বলে মনে হচ্ছে।
সার্থক পণ্ডিত