বাজারের বিভিন্ন মিষ্টির দোকানগুলিতে ইতিমধ্যেই নিত্যনতুন ধরনের মিষ্টি ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করেছে। আর কিছু দোকানে দু-একদিনের মধ্যেই আসতে চলেছে বেশ কিছু বিশেষ ধরনের মিষ্টি। তবে গোটা এই সময়ে বেশির ভাগ প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে ক্ষীরের বিভিন্ন মিষ্টির ওপর।
কোচবিহার জেলার সদর শহরের বুকে অবস্থিত রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান। সেই সবকটি থেকে ঘুরে জানতে পারা গেল, "কোচবিহারের মানুষের জন্য আগামী দু-একদিনের মধ্যেই কোচবিহারের প্রায় প্রত্যেকটি মিষ্টি দোকানে মিষ্টির সম্ভার চলে আসবে পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে। বিশেষত ক্ষীরের মিষ্টির পরিমাণ এই বার তুলনামূলক ভাবে বেশি থাকবে।
advertisement
আরও পড়ুন : ভোর তিনটের সময় পৌঁছন আনাজ বেচতে, ১০২ বছর বয়সেও তাঁর ভাণ্ডার নিয়ে অমলিন লক্ষ্মীবালা
ইতিমধ্যেই বেশ কিছু মিষ্টির তৈরি করার কাজ শুরু করে দেওয়া হয়েছে। আর কিছুর কাজ দু-একদিনের মধ্যেই শুরু করা হবে। তবে রেডিমেড পিঠে এবং পাটিসাপটা খুব একটা তৈরি করা হচ্ছে না দোকানগুলিতে। তাই যারা এবার বাড়িতে মিষ্টির দোকান থেকে রেডিমেড পিঠে-পুলি কিনে এনে খাওয়ায় ইচ্ছে তে ছিলেন। তাদের জন্য এই বছর খুব একটা সুবিধে হচ্ছে না। তবে মিষ্টির সেই কষ্ট নতুন মিষ্টি দিয়ে ভোলাতে চেষ্টা করতে পারেন।
আরও পড়ুন : রূপকথার প্রেম! গাড়ির টায়ার পাংচার মেরামতির কর্মীকে বিয়ে করছেন ধনী পরিবারের মেয়ে
কোচবিহারের বিভিন্ন মিষ্টির দোকানের খোলার ও বন্ধের সময়ের পার্থক্য রয়েছে। তবে একটা কথা বলাই যায় যে মিষ্টির দামের দিক থেকে সমস্ত দোকান প্রায় এক। বেশিরভাগ মিষ্টির দাম একই রয়েছে দোকানগুলিতে। যার ফলে ক্রেতাদের নিজেদের ইচ্ছে মতন মিষ্টি কিনে খেতে কোনও দ্বিধায় পড়তে হয় না। ন্যূনতন ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত দামের মধ্যেই থাকবে নিত্য নতুন মিষ্টিগুলির দাম। তাই স্বভাবতই এই বছর কোচবিহার জেলার সমস্ত মিষ্টির দোকানগুলিতে পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে রীতিমতো উপচে পড়া ভিড় থাকবে। তাই সেই জন্যই প্রস্তুতিও সেরে নিচ্ছে কোচবিহার জেলার প্রায় সমস্ত মিষ্টির দোকানগুলি।





