এই পুজোর শুরুর সময় থেকেই বেশ জাগ্রত এই দেবতা বলে মনে করেন বহু মানুষ। বহু মানুষ এখানে এসে মানত করার পর তার ফল পেয়েছেন বলে জানতে পারা যায়। দীর্ঘ বেশ কিছুটা সময় ধরে এই পুজো উপলক্ষ্যে এখানে মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই মেলা চলে তিন দিন পর্যন্ত। দোল উৎসবের পরে প্রথম মঙ্গলবার বা শনিবার এই পুজোর আয়োজন করা হয় এখানে। পুজোর দিন থেকেই এখানে প্রতিবছর এই মেলার ও আয়োজন করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: জল সরবরাহ পর্যাপ্ত নয়, বাধ্য হয়ে নদীর জল ব্যবহার করছে এখানকার মানুষ
শুধুমাত্র উত্তরবঙ্গ বললে হয়তো কিছুটা হলেও ভুল হবে। উত্তর-পূর্ব ভারতেও এই পুজোর নাম ডাক শুনতে পাওয়া যায়। লক্ষাধিক দর্শনার্থীর ও পুণ্যার্থীর সমাগম ঘটে এই পুজোর সময় এই এলাকায়। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমনকি আসাম, বিহার ও প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ থেকেও বিপুল পরিমাণ ভক্ত আসেন এই পুজোয় ও মেলায়। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার কালিরহাটের বিখ্যাত কালী মেলা আরোও বেশি জমজমাট ও আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছে তা নিঃসন্দেহে বলা সম্ভব।
আরও পড়ুন: দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান, অবশেষে শুরু হল বেহাল রাস্তা সংস্কারের কাজ
এই পুজোর আয়োজন কমিটির সম্পাদক নরেন্দ্রনাথ বর্মন বলেন, "দীর্ঘ প্রাচীন এই পুজোকে কেন্দ্র করে ভক্তবৃন্দ ও পুণ্যার্থীদের মধ্যে এক আলাদা উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও এই পুজোর মধ্যে আলাদা এক মাত্রা যোগ করে এই পুজোকে কেন্দ্র করে বসা তিনদিন ব্যাপী মেলা। সব মিলিয়ে এই পুজোর মধ্যে লক্ষাধিকেরও বেশি মানুষ ভিড় জমান। এই পুজো দোল উৎসবের পর প্রথম মঙ্গলবার কিংবা শনিবারে আয়োজন করা হয়ে থাকে। তবে আগের তুলনায় বর্তমান সময়ে এই মেলার জাঁকজমক অনেকগুণ বেড়ে উঠেছে।"
Sarthak Pandit





