সকলের দাবি, বিশ্বভারতীর কাছ থেকে রাজ্য সরকার এই রাস্তা নিয়ে নেওয়ার পরেই শুরু হয় কাজিয়া। বিদ্যুৎ জমানা শেষ হতেই গজিয়ে ওঠা টোটো ও গাড়ির স্ট্যান্ড উঠিয়ে দেওয়ার দাবি উঠেছে। শুধু দরকার শান্তিনিকেতন থানা ও বোলপুর পৌরসভার নজরদারির।
আরও পড়ুন : রবিবার জনগর্জন! সফল করতে মরিয়া তৃণমূল, জেলায় জেলায় প্রস্তুতি… স্লোগান কী থাকছে?
advertisement
এখানেই আছে ঐতিহ্যবাহী উপাসনা গৃহ, ছাতিমতলা, রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালা ৷ অথচ এগুলির সামনে গজিয়ে উঠেছে টোটো ও চারচাকা গাড়ির স্ট্যান্ড। প্রশাসনের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই৷ সবার উদাসীনতায় বিঘ্নিত হচ্ছে আশ্রমের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ৷ টোটো চালকদের কথায়, “আমাদের কোনও স্ট্যান্ড করে দেয়নি প্রশাসন বা বিশ্বভারতী। পর্যটকদের নিয়ে দাঁড়াব কোথায়? সব মিলিয়ে এই পরিস্থিতির সুরাহা কবে মিলবে তার দিন গুনছে শান্তিনিকেতনবাসী।”
বোলপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান পর্ণা ঘোষ জানান, খুব তাড়াতাড়ি শান্তিনিকেতনবাসীরা এবং আগত পর্যটকেদের যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হতে হয়, তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। টোটো কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেই বিষয়টা আগে দেখার পর কোথায় টোটোর স্ট্যান্ড করা যায় সে বিষয়টা দেখা যাবে।